শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন - শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায়

আপনি কি শীতের মধ্যে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ভুগছেন? ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, ঠোঁট ফেটে যাওয়া ইত্যাদি নানা রকম সমস্যা সমাধান সঠিকভাবে পাচ্ছেন না। আজকে আর্টিকেল থেকে শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন এবং শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন।
শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন - শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায়
পোস্ট সূচিপত্রঃআজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে জানবো তার মধ্য শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন কিভাবে নিতে হবে? শীতে বিভিন্ন অসুখ হয়ে থাকে তার মধ্য ইনফ্লুয়েঞ্জা সমস্যা এবং সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত

ভূমিকা

আপনারা জানেন যে শীতকালে বাতাসে জলীয় পদার্থের পরিমাণ কম থাকে কিংবা আদ্রতা কম থাকার কারণে শরীরের চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়। যে কারণে চামড়াতে মাছের আঁশের মত দেখতে জেরোছিস তৈরি হয়। 

জেরোছিস তৈরি ফলে আপনাদের হাত বা পায়ের তালু ফেটে যাওয়া থেকে শুরু করে ঠোঁট ফেটে যাওয়া বা শরীরের বিভিন্ন অংশ শুষ্ক হয়ে যায় এবং চুলকানির মতো সমস্যা হয়ে থাকে। আজকে আপনারা শীতকালের সুবিধা অসুবিধা বা শীতকালে ত্বক সুষ্ক হয়ে যাওয়ার সকল কিছুর সমস্যার সমাধান জানতে পারবেন।

শীতকালে কি কি রোগ হয়

শীতের কারণে মানুষের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় যার ফলে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়ে থাকে।
  • ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza)
  • সাধারণ ঠান্ডা, সর্দি ও কাশি
  • ব্রংকাইটিস
  • নিউমোনিয়া
  • নিপাহ ভাইরাস
ইত্যাদি এ ধরনের রোগ হয়ে থাকে এবং এর পাশাপাশি অন্যান্য রোগ হয়ে থাকে।

ইনফ্লুয়েঞ্জা সম্পর্কে বিস্তারিত - সমস্যা এবং সমাধান

ইনফ্লুয়েঞ্জা সম্পর্কে বিস্তারিত
ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza)ঃ এটি একটি Virus সংক্রমণ রোগ যা শ্বসন তন্ত্রের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন-নাক, গলা ও ফুসফুসে আক্রমণ করে। সাধারণত ইনফ্লুয়েঞ্জাকে সংক্ষিপ্তে ফ্লু ( Flu) বলা হয়ে থাকে।
আমাদের শরীরে পাকস্থলীতে আরেক ধরনের Flu থাকে যার কারণে ডায়রিয়া বা বমি হয়ে থাকে।

সেজন্য পাকস্থলীর Flu এবং শ্বাসতন্ত্রের Flu একই রকম নয়। অনেক সময় মানুষ Flu তে আক্রান্ত হলে এমনি নিজে থেকে ভালো হয়ে যায়। কিন্তু মাঝে মধ্যে Flu এবং এর থেকে সৃষ্টির জটিলতা মারাত্মক হতে পারে।
আপনি যদি ফুল হতে আক্রান্ত হন তাহলে বুঝবেন কিভাবে?
Flu আক্রান্ত হলে শুরুতে সাধারণ সর্দি কাশি হলে যেমন লাগে ঠিক তেমনি লাগবে। নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি আশা এবং গলা ব্যথা এগুলো সাধারণ সর্দি কাশির লক্ষণ। অন্যদিকে Flu হঠাৎ করে এসে আক্রমণ করে এবং সর্দির সাথে Flu মিলে আরো খারাপ অবস্থায় সৃষ্টি করে।
Flu কিছু সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ
  • জ্বর ১০০ ডিগ্রী ফারেনহাইটের উপরে থাকতে হবে
  • মাংস পেশীতে ব্যথা
  • হঠাৎ ঠান্ডা এবং গরম লাগা
  • মাথা ব্যথা
  • শুষ্ক কাশি
  • অবসাদ এবং দুর্বল লাগা
  • নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
  • গলা ব্যথা
কি কারনে আক্রান্ত হয়?
Flu ভাইরাস বাতাসের কোনার মাধ্যমে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ভ্রমণ করে। কেউ যদি Flu তে আক্রান্ত থাকে তাহলে তার হাঁচি, কাশি অথবা কথা থেকে Flu বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। সেই Flu যদি নিঃশ্বাসের সাথে কারো দেহে প্রবেশ করে তাহলে সেই Flu তে আক্রান্ত হতে পারে। 

শীতকালে আমাদের দেশে Flu বেশি ছড়ায় কারণ শীতকালে বাতাসে ধূলি কণার পরিমাণ বেশি থাকার ফলে পরিবেশ ও দূষণ হচ্ছে বেশি মাত্রায়। নিশ্বাস ছাড়াও বিভিন্নভাবে আমরা Flu আক্রান্ত হতে পারি। 

যেমন কোন কিছু আমরা স্পর্শ করার মাধ্যমেও Flu আক্রান্ত হতে পারি সেটা হতে পারে মোবাইল কম্পিউটার ইত্যাদি কোন কিছুতেই স্পর্শ করার মাধ্যমে Flu তে আক্রান্ত হতে পারে।

আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা ঝুঁকি সমূহ কি কি?
বয়সঃ সিজনাল Influenza সাধারণত ১২ মাসের কম বয়সে এবং ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষকে আক্রমণ করার প্রবণতা বেশি দেখায়।

ব্যবস্থান ও কাজের পরিবেশঃ একসাথে যদি অনেক লোক বসবাস করে অথবা জিনিসপত্র ব্যবহার করার ফলে Flu তে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি।

গর্ভাবস্থায়ঃ গর্ভবতী মহিলাদের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ট্রাই মিস্টারে Influenza দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

কি কি জটিলতা দেখা দিতে পারে?
সাধারণত তরুণ এবং স্বাস্থ্যবান ক্ষেত্রে Flu তেমন একটা গুরুতর হয় না। তারপরও কেউ যদি আক্রান্ত হয় সাধারণ এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাবে। 

কিন্তু শিশু বা বয়স্করা আক্রান্ত হলে অনেক সময় তাদের কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে। যেমন-নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, এজমা, কানের ইনফেকশন। এর মধ্যেও নিউমোনিয়া সব চেয়ে বেশি মারাত্মক রোগের মধ্য একটি।

প্রতিরোধ করার উপায়
আমেরিকার গবেষণা সংস্থা CDC এদের মতে ছয় মাস বা তার বেশি বয়সী সবাইকে বাৎসর Flu এর ভ্যাকসিন দিতে হবে।

কখন ডাক্তার দেখাবো?
বেশির ভাগ Flu এমনিতেই ৫ - ৭ দিন পর্যন্ত থাকে। সেজন্য ডাক্তারের কাছে আপনি না গিয়ে সাধারণ চিকিৎসাতে সেরে উঠবেন। কিন্তু যদি Flu এর লক্ষণ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট জটিলতা দেখা দেয় তখনই দ্রুত চিকিৎসক এর কাছে যাওয়া উচিত।

শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন

শীতের সময় বাচ্চাদের অনেক রকম সমস্যা হয়ে থাকে। যেমন বাচ্চাদের স্কিন টা রাফ হয়ে যায়, শুষ্ক হয়ে যায় , বাচ্চারা শুধু চুলকাতে থাকে, খুবই সমস্যার মধ্যে পড়তে হই।

শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন - শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায়

শীতের গোসলঃ বাচ্চাদের গোসলের আগে যদি মেসাজ করেন তাহলে রক্তের সঞ্চরণ বাড়বে, নার্ভের সিনাপশেজ মানে নার্ভের সাথে নার্ভের সংযোগ সেগুলো বাড়বে যার ফলে বাচ্চাদের বুদ্ধিমত্তা, সার্কুলেস এবং বেদিং সবকিছুই উন্নতি হবে। 

তাহলে গোসলের আগে বাচ্চাদের এমন একটা জায়গায় মেসেজ করতে হবে। যাতে বাচ্চা ঠান্ডা না লেগে যায় আলো আছে এমন জায়গায় মেসেজ করাতে হবে। কখন আপনি মেসেজ করবেন সকাল ১০ - ১২ ভিতরে বাচ্চাদের মেসেজ করতে হবে।

কি দিয়ে মেসেজ করবেনঃ এখানে অনেক রকম মতভেদ রয়েছে, অনেকেই আমরা সরিষার তেল দিয়ে থাকি, জংশন বা বিভিন্ন ব্যান্ডের অয়েল ব্যবহার করে থাকি। ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম এর মতে ”অলিভ অয়েল এবং এলমন অয়েল দিতে হবে। 

এলমন অয়েল এটি অনেক ভালো কাজ করে। অন্যান্য তেলের মত অ্যালমন অয়েল চিপ চিপে হয়ে যায় না। এবং আপনি অলিভ অয়েল তেল দিতে পারেন। এবং বাজারে অনেক ধরনের কেমিক্যাল ময়েশ্চারাইজার রয়েছে। হাইড্রোম্যাক্স নামে একটি ময়শ্চারাইজার সলিউশন রয়েছে যেটি পপুলারের।

সেটা দিয়ে আপনি বাচ্চাকে মেসেজ করেন তাহলে খুব ভালো সার্ভ হয়।” আপনারা হাইড্রোম্যাক্স বা এ ধরনের ময়েশ্চারাইজার দিতে পারেন। আর যদি তেল ব্যবহার করেন তাহলে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে পারেন বা এলমন অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

সতর্কতাঃ বাচ্চাকে যে ত্বকের যত্ন দিবেন কিন্তু বাচ্চাকে গরম রাখার জন্য যাবতীয় যেগুলো করার দরকার সেগুলো করতে হবে যেমন বাচ্চাদের টুপি দেওয়া, গরম জামা পরানো, পায়ে মোজা পোড়ানো ইত্যাদি। এবং বাচ্চাদের ত্বককে এমন ভাবে রাখতে হবে যেন ও বেশি গরম হয়ে না যায়। 

কারন আপনারা বাচ্চাদের শরীরে অনেক রকম ময়েশ্চারাইজের ক্রিম ব্যবহার করেন সেগুলো একটি লেয়ার তৈরি করবে। এবং তার উপরে যদি আপনি অনেক কাপড় চোপড় দিয়ে মুরাই রাখেন তাহলে সমস্যা হবে সেজন্য খেয়াল রাখতে হবে যেন বাচ্চা শরীর অনেক গরম না হয়ে যায়। এবং এই মেসেজ করার পাশ থেকে দশ মিনিট পরে আপনি গোসলে নিয়ে যাবেন।
বাচ্চাদের পা ফাটলে কি করবেনঃ অনেক সময় আপনাদের বাচ্চাদের পা ফেটে যায় তো আপনারা কি ব্যবহার করলে পা ফাটা ভালো হবে। এটা নিয়ে আপনাদের অনেক প্রশ্ন থাকে। তো আপনি ডারমা হিল কেয়ার বলে একটি সলিউশন পাওয়া যায়। ডারমা হিল কেয়ার যদি ব্যবহার করেন তাহলে বাচ্চাদের পায়ে শুষ্ক এবং ফাটা সবকিছুই ভালো হয়ে যাবে। (ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম)

শীতকালে সুবিধা ও অসুবিধা

সুবিধা

শীতকালে মিষ্টি রোদঃ শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনারা দেখেন মিষ্টি রোদ। মিষ্টি রোদ আপনারা সকলেই পছন্দ করে থাকেন। পছন্দ কেন করবেন না কারণ এই মিষ্টি রোদের মধ্যে লুকিয়ে আছে অনেক উপকারিতা। শীতের সকালে সূর্যের মিষ্টি রোদের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ডি। 

ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এই ভিটামিন ডি Immune system বৃদ্ধি করে। এবং আপনাদের শিশু বাচ্চাদের শীতের প্রতিদিন সকালে রোদ লাগালে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী যেমন ভিটামিন ডি এর কারণে শিশুদের হার গঠন সঠিকভাবে হয়ে থাকে। 

সুতোর ভিটামিন ডি এর ফলে দৃষ্টিশক্তি, শারীরিক বিপাকক্রিয়া, পর্যাপ্ত ঘুম ইত্যাদি ঠিক থাকে। এবং আমাদের প্রতিদিন সকালে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মত রোড লাগাতে হবে।

বিদ্যুৎ বিল হ্রাসঃ শীতকালে বিদ্যুৎ বিল কম আসে কারণ শীতকালে আপনাদের বাড়িতে ইলেকট্রিক যেগুলো ডিভাইস গরমের সময় ব্যবহার হয় যেমন-ফ্যান, হিটার, এসি ইত্যাদি শীতের সময় বন্ধ থাকে যার ফলে শীতের সময় বিদ্যুতের বিল কম আসে।

পানি অপচয় রোধঃ শীতকাল আসলে আমরা পানির ব্যবহার কমায় দেই। শীতে ঠান্ডায় আমরা পানির এতটা ব্যবহার করতে চাই না। মজার বিষয় হল গরমের সময় আমরা দিনে তিনবার করে গোসল করতাম কিন্তু শীতের সময় আমরা একবার বেশি গোসল করে না বা কয়েকদিন গোসল করি না। সে কারণেও পানি অপচয় হয় না।

শাক-সব্জিঃ শীতকালে আপনারা বাজার ঘাটে বিভিন্ন পুষ্টিকর শাক সবজি দেখতে পান। যেমন বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাক, টমেটো ইত্যাদি। আরে সকল শাকসবজি অনেক পুষ্টি হয়ে থাকে। যার ফলে আপনাদের শরীরে অনেক শক্তির যোগান দেয়।

অসুবিধা

অসুস্থঃ শীতকালে তাপমাত্রার পরিমাণ অনেকটাই কম থাকে। এবং যার কারণে আপনাদের শরীরে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়ে থাকে। যেমন ঠান্ডা লাগা,সর্দি, কাশি ও জ্বর ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের অসুস্থ হয়ে পড়ি। এ সময় বাতাসে অনেক বেশি ধুলাবালি বৃদ্ধি পায়। যার ফলের বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।

ঠোট ফাটাঃ শীতের সময় আপনাদের ঠোঁট ফেটে যায়। ঠোঁট ফাটার সমস্যা সবারই হয়ে থাকে। ঠোঁট ফাটার সমস্যা একদিকে যেমন অনেক কষ্ট তেমন বিরক্তকর।
পথশিশুঃ শীতের সময়ে রাস্তার আশেপাশে অনেক পথ শিশু দেখা যায়। এই কনকনে শীতের সময় তারা শুধুমাত্র একটি গেঞ্জি গায়ে দিয়ে শুয়ে থাকে। এবং তাদের রোগ বালাই হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি।

শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায়

শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায়
শুষ্ক তা খুবই সাধারণ একটা সমস্যা যার কারণ হলো সংক্রমণ, আবহাওয়া পরিবর্তন, অন্তঃস্রাবী সমস্যা বা ঔষধ। শুষ্কতার কারণে চুলকানি হয় এবং চেহারারও ক্ষতি হয়। এর প্রধান চিকিৎসা হলো ক্রিম এবং ময়েশ্চারাইজার।

আপনি চাইলে ঘরোয়া পদ্ধতিতে শুষ্ক ত্বক ভালো করতে পারেন। বিভিন্ন উপাদান যেমন, আপনি অ্যালোভেরিয়া নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন, আপনি অ্যালোভেরিয়ার সাথে হলুদ মধু এবং দুধ মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করলেই হবে। অতিরিক্ত ব্যবহার করার দরকার নেই।

শুষ্ক ত্বকের জন্য কোন ক্রিম ভালো

আসুন জেনে নিয়ে শুষ্ক ত্বকের জন্য যে ক্রিমগুলো ব্যবহার করা আমাদের ত্বকের জন্য ভালো।
  • POND'S COLD CREAM : এই ক্রিমটি আপনি সব ধরনের ত্বকে ব্যবহার করতে পারবেন।
    শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন - শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তির উপায়

  • NIVEA CREAM: এই ক্রিমটি ও আপনি সাবধানে তাকে ব্যবহার করতে পারবেন।

  • JOVESS Himalayan Cold Cream : এটা সব ধরনের থাকে ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত।

  • DABUR Gulabari Moisturision Cold Cream: এই ক্রিমটি যাদের ড্রাই স্কিন সমস্যা তাদের জন্য অনেক ভালো এবং অন্যরাও ব্যবহার করতে পারবেন।

  • Mamaearth Vtamin C Nourishing Cold Cream: যেহেতু এই ক্রিমে ভিটামিন সি রয়েছে সেজন্য এই ক্রিমটা স্কিনের ময়েশ্চারাইজেশন এর পাশাপাশি ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে এছাড়াও ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।

  • Ayur Herbal Cold Cream With ALOE VERA: যারা আয়ুর্বেদিক ক্রিম পছন্দ করেন তাদের জন্য এই ক্রিমটি অনেক ভালো হবে। যেহেতু ক্রিমে এলোভেরিয়া রয়েছে সেজন্য স্ক্রিনকে ময়েশ্চারাইজ করতে অনেক সাহায্য করবে। আর এর সাথে অ্যালোভেরিয়াতে ভিটামিন ই আছে যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।

  • Hmalaya Nourishing Skin Cream: স্কিনকে নরসিং করতে চাইলে এ ক্রিমটা ট্রাই করে দেখতে পারেন।

  • POND'S Light Moisturiser: এই ক্রিমটি ওয়েলি স্ক্রিনের জন্য অনেক ভালো। এইটা সব থেকে ব্যবহার করা যায় কিন্তু যাদের বেশি ড্রাই স্কিন তারা ব্যবহার করবেন না। কিন্তু যাদের ওয়েলি টাইপের স্কিন তারা এটা ব্যবহার করবেন।

  • Collagen Moisturizer Cream: এটি সকল স্কিন টাইপের জন্য পারফেক্ট।

  • VANICREAM Moisturizing Cream: এই ক্রিমটি বিশেষভাবে সেনসিটিভ স্কিনের জন্য ফর্মুলেটেড। স্কিন কেয়ার প্রোপারলি ময়েশ্চারাইজার করার পাশাপাশি স্কিনকে সুদ এবং স্কিনের সেন্সেভিটি কমাতে সাহায্য করে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় গ্রাহক এই আর্টিকেল থেকে আপনি শীতের সম্পর্কে এবং তার পাশাপাশি রোগের সমস্যার সমাধান জানতে পেরেছেন। আশাকরি আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার মতামত কমিটির মাধ্যমে জানান। আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url