ডিজিটাল টেকনোলজি কাকে বলে? - ন্যানো টেকনোলজি কি? - ডিজিটাল প্রযুক্তির উপাদান গুলি
আপনি কি টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক কিন্তু সঠিক তথ্য কোথাও পাচ্ছেন না। আজকে এই আর্টিকেল থেকে ডিজিটাল টেকনোলজি কাকে বলে? - ন্যানো টেকনোলজি কি সম্পর্কে খুব সহজে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃএই আর্টিকেল আপনি টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে পারবেন। সেগুলো হলো- টেকনোলজি অর্থ কি,ডিজিটাল প্রযুক্তির উপাদান গুলি,ন্যানো টেকনোলজি কি?,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মধ্যে পার্থক্য কি? ইত্যাদি।
ভূমিকা
এই আধুনিক যুগে বেশ পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে প্রযুক্তি বা টেকনোলজি। এবং বিজ্ঞানের উন্নতি হবার কারণে প্রযুক্তিগত ব্যবহার বেড়ে যাচ্ছে। তবে আমরা টেকনোলজি বা প্রযুক্তি বলতে কি বুঝি? ডিজিটাল মানে কি প্রযুক্তি? না এই প্রযুক্তি সংজ্ঞা আরো অনেক বেশি। এ সকল বিষয়ে আমরা আজকে খুব সহজেই জানতে পারবো। আপনি আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
টেকনোলজি অর্থ কি?
আমরা অনেকেই এই টেকনোলজিকে টেক বলে থাকি। এবং এ সকল টেকনোলজির শুধুমাত্র কম্পিউটার, মোবাইল বা বিভিন্ন সফটওয়্যার এদের মধ্যেও সীমাবদ্ধ নয় এসবে টেকনোলজির সংজ্ঞা আরো অনেক ব্যাপক মানুষ অনেক আগে থেকেই এ সকল প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। সহজে বলতে পারি যে টেকনোলজি হলো বিজ্ঞান কে ব্যবহার করে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যেকোনো সমস্যা বা জীবনকে সহজ এবং সেটি ব্যবহার করার প্রক্রিয়াকেই টেকনোলজি বলে।
ডিজিটাল প্রযুক্তির উপাদান গুলি
ডিজিটাল প্রযুক্তির কারণে আমরা অনেক কিছু আবিষ্কার করেছি। কিছু ডিজিটাল আধুনিক প্রযুক্তির উদাহরণ নিচে দেওয়া হল:
- ল্যাপটপ, কম্পিউটার, হার্ডওয়ার এবং সফটওয়্যার।
- স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং মোবাইল ফোন।
- রাউটার, নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই, মডেম এবং লাই ফাই।
- তথ্যের জন্য ব্যবহৃত যেসব ডিভাইস যেমন-ইন্টারনেট যুক্ত টেলিভিশন, ডিজিটাল টেলিভিশন, বা ওয়াইফাই যুক্ত টেলিভিশন ইত্যাদি।
এখানে ডিজিটাল প্রযুক্তির উপাদানের কয়েকটি উল্লেখ করা হয়েছে। আমাদের আশেপাশে যে সকল প্রযুক্তি গুলো দেখে থাকি সকল প্রযুক্তি ডিজিটাল প্রযুক্তির অন্তর্ভুক্ত।
ডিজিটাল টেকনোলজি কাকে বলে?
যে প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের জীবনের সকল কৌশল, উদ্দেশ্য বা বিভিন্ন দক্ষতা হিসেবে কাজ করার জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি তাকেই ডিজিটাল প্রযুক্তি বা টেকনোলজি বলে। আমাদের জীবনের সকল সমস্যার সমাধানের জন্য আমরা ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে থাকে। এ ডিজিটাল প্রযুক্তির জন্য আমরা কম সময়ে সকল কাজ করতে পারি। এ সকল প্রযুক্তির কারণে দিন দিন মানুষের কাজ সহজ হচ্ছে এবং প্রযুক্তিগত দেশ হিসেবে উন্নতি হচ্ছে।
টেকনোলজি টিপস
আপনি কি কখনও এমন একটি পাসওয়ার্ড খুঁজতে হতাশ হয়ে পড়েছেন যা আপনি কোথাও লিখেছিলেন? ক্লান্তিকরভাবে উইন্ডোজের আকার পরিবর্তন করার চেষ্টা করার বিষয়ে কীভাবে আপনি একই স্ক্রিনে তাদের দুটি দেখতে পারেন? কিছু ক্ষেত্রে, প্রযুক্তি একটি সহায়ক হাতিয়ারের মতো মনে হয় না বরং একটি অনিবার্য ঝামেলার মতো।
আমরা ১০টি শর্টকাট এবং হ্যাক তালিকাভুক্ত করেছি যা আপনাকে আপনার সুবিধার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করতে এবং আপনার দৈনন্দিন জীবনকে একটু সহজ করতে সাহায্য করবে।
- রিবুট করুনঃ প্রতি সপ্তাহে একবার আপনার কম্পিউটার রিবুট করা একটি ভাল নিয়ম। এটি সিস্টেম মেমরিকে ফ্লাশ করে, উইন্ডোজ আপডেটগুলি সম্পূর্ণ করে যা চলতে শুরু করেছে এবং আরও ভাল উত্পাদনশীলতা এবং কর্মক্ষমতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
- একটি নিরাপদ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করুনঃ ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ডগুলি মনে রাখার চেষ্টা করে আপনি কত সময় হারাবেন? গড় ব্যক্তি তাদের লগইন শংসাপত্রগুলি অনুসন্ধান করতে তাদের জীবনের 12 দিন ব্যয় করে। 1Password এবং Keeper হল নিরাপদ অনলাইন পাসওয়ার্ড ম্যানেজার যা আপনি এই তথ্য পরিচালনা এবং সংরক্ষণ করতে ব্যবহার করতে পারেন। তারা আপনার ওয়েব ব্রাউজারের সাথে সংহত করে যাতে আপনি ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য পরিষেবাগুলিতে নির্বিঘ্নে লগ ইন করতে পারেন, আপনার যা প্রয়োজন তা অনুমান করতে বা লক আউট করতে আপনার প্রচুর সময় সাশ্রয় করে৷ এই সরঞ্জামগুলি আপনার জন্য নিরাপদ পাসওয়ার্ড তৈরি করতে পারে, আপনার অ্যাকাউন্টগুলিকে হ্যাক করা আরও কঠিন করে তোলে৷
- একটি স্ক্রিনশট নিনঃএকটি পিসিতে, "স্টার্ট" বোতামে ডান-ক্লিক করুন, "অনুসন্ধান" নির্বাচন করুন এবং "স্নিপিং টুল" টাইপ করুন। "নতুন" নির্বাচন করুন এবং কার্সারটিকে পছন্দসই এলাকায় ক্লিক করুন এবং টেনে আনুন। একবার শেষ হয়ে গেলে, আপনি স্নিপ ভাগ বা সংরক্ষণ করতে পারেন। একটি ম্যাকে, "Shift+Command+4" টিপুন এবং ধরে রাখুন। ক্যাপচার করার জন্য স্ক্রিনের এলাকা নির্বাচন করতে ক্রসহেয়ারটি টেনে আনুন।
- আপনার ক্লান্ত চোখের জন্য স্বয়ংক্রিয় ল্যাপটপ স্ক্রীন উজ্জ্বলতাঃ নীল আলো আমাদের ঘুমের ক্ষমতায় হস্তক্ষেপ করতে পরিচিত। উইন্ডোজের একটি স্বয়ংক্রিয় আলো সুইচার রয়েছে যা ব্যবহারকারীদের পরিবেশে আলো পরিবর্তনের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে উষ্ণ রঙের সাথে সামঞ্জস্য করতে দেয়। এটি সেট করতে, "স্টার্ট" বোতামে ডান-ক্লিক করুন, "নাইট লাইট" অনুসন্ধান করুন এবং এটিতে ক্লিক করুন। "শিডিউল নাইট লাইট" নির্বাচন করুন এবং আপনার পছন্দমত ঘন্টা সেট করুন।
- আপনার ওয়েব ব্রাউজারে একটি বন্ধ ট্যাব দ্রুত পুনরায় খুলুনঃ আপনি যদি ভুলবশত আপনার ব্রাউজারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্যাব বন্ধ করে দেন, তাহলে আপনি উইন্ডোজ পিসিতে "কন্ট্রোল + শিফট + টি" টিপে সহজেই এটি পুনরায় খুলতে পারেন।
- ব্রাউজার বার থেকে অনুসন্ধান করুনঃ নতুন ট্যাব খুলে গুগলে গিয়ে সময় নষ্ট করবেন কেন? আজকের ব্রাউজারগুলি আপনাকে পৃষ্ঠার শীর্ষে থাকা ব্রাউজার বার থেকে সরাসরি অনুসন্ধান করার অনুমতি দেয়। ওয়েব ঠিকানাগুলি সাধারণত প্রদর্শিত হয় এমন এলাকায় কেবল আপনার ক্যোয়ারী ইনপুট করুন এবং ব্রাউজার অবিলম্বে আপনার অনুসন্ধানের সাথে সম্পর্কিত একটি ফলাফলের পৃষ্ঠা তৈরি করবে৷
- উদ্ধৃতি চিহ্ন ব্যবহার করুনঃ আপনি যদি Google-এ কিছু খুঁজছেন কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক ফলাফলে আটকা পড়েন, তাহলে আপনার প্রশ্নটি উদ্ধৃতিতে মোড়ানো বিবেচনা করুন। গুগল শুধুমাত্র এমন ফলাফল দেখাবে যা আপনি উদ্ধৃতিতে যা লিখেছেন তার সাথে হুবহু মিলে যায়। এটি আপনি যা খুঁজছেন তা খুঁজে পাওয়া আরও সহজ করে তোলে এবং বহিরাগত অনুসন্ধান ফলাফলগুলি সরিয়ে দেয়।
- আপনার অ্যান্ড্রয়েড খুঁজে পেতে Google ব্যবহার করুনঃ আপনি যখন আপনার পিসিতে আপনার ওয়েব ব্রাউজারে আপনার Google অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করেন, তখন Google “আমার ফোন খুঁজুন”। Google Home ব্যবহার করলে, আপনি এটাও বলতে পারেন, "Hey Google, আমার ফোন খুঁজুন।" এতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রিং হবে। অ্যাপল ডিভাইসের জন্য, আপনি iCloud.com-এ আমার আইফোন খুঁজুন ব্যবহার করতে পারেন।
- মাইক্রোসফ্ট আউটলুকে ইমেল ফিল্টার সেট আপ করুনঃ মাইক্রোসফ্ট আউটলুক রিবনে, "ফাইল" নির্বাচন করুন, "নিয়ম ও সতর্কতা পরিচালনা করুন" বোতামে ক্লিক করুন এবং তারপরে "নতুন নিয়ম" নির্বাচন করুন। এই মেনুতে, আপনি নির্দিষ্ট শর্তের অধীনে ইমেলগুলিতে কাজগুলি বরাদ্দ করতে পারেন, যেমন প্রেরক বা বিষয় লাইনের নির্দিষ্ট শব্দের মতো মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইমেল ফাইল করা।
- মাইক্রোসফ্ট আউটলুকে পরে পাঠানোর জন্য ইমেলের সময়সূচী করুনঃ Outlook-এ, আপনি যখন একটি নতুন ইমেল খোলেন, তখন উপরে "বিকল্প" ক্লিক করুন এবং "বিলম্বিত বিতরণ" এ ক্লিক করুন। ডেলিভারি অপশনের অধীনে, আপনি "আগে ডেলিভারি করবেন না" এর পাশের তারিখ/সময় বেছে নিতে পারেন।
ন্যানো টেকনোলজি কি?
ন্যানো টেকনোলজি হলো আণবিক বা পারমানবিক স্কেলে অ অনেক ছোট Device তৈরি জন্য যেসব ধাতব ও বস্তুকে সুনিপূর্নভাবে কাজে লাগানোর প্রক্রিয়াই বিজ্ঞান। ন্যানো টেকনোলজি এক প্রকার যন্ত্র যা এটি একটি মাপার একক। আর এই ন্যানো শব্দটি এসেছে গ্রিক nanos শব্দ থেকে, এবং এর অভিধানিক অর্থ হচ্ছে dwarft, এটি একটি মাপের একক হিসেবে ব্যবহার হয়।
ন্যানো প্রযুক্তির মধ্যে যে সকল ন্যানো মিটারের স্কেলের সম্পর্কিত এদেরকে ন্যানোটেকনোলজি বলা হয়। ন্যানো টেকনোলজি মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে সকল প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র বাড়িঘর ইত্যাদি মাপি এই এককের মিটারের মাধ্যমে। মিলিমিটারে যে স্কেলে মাপা হতো এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে।
ইনফরমেশন টেকনোলজি কি?
ইনফরমেশন টেকনোলজি বলতে বুঝি যে সকল প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করাকে বোঝায়। আমরা এক কথায় বলতে পারি যে অডিও, ভিডিও, টেলিযোগাযোগ, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে যে সকল তথ্য সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে এদেরকেই ইনফরমেশন টেকনোলজি বলে।
এখানে Information মানে তথ্য এবং Technology মানে প্রযুক্তি। ইনফরমেশন এবং টেকনোলজির মূল ভিত্তি হচ্ছে যে তথ্যগুলোকে আমরা সংরক্ষণ সংগ্রহ প্রেরণ গ্রহণ অর্থাৎ তথ্য নিয়ে এ সকল কারিগরি চলবে ও এ তথ্যের আদান-প্রদান এবং এ তথ্য সংগ্রহ যত ধরনের প্রক্রিয়াকরণ আছে সেগুলোকে প্রযুক্তির মাধ্যমে যে ব্যবস্থাপনা করা হয় এটাই ইম্পর্মেশন টেকনোলজি বলে।
১০ টি প্রযুক্তির নাম
- কম্পিউটার ওণু সংগীত যন্ত্রপাতি (Computer and other device)
- কম্পিউটিং (Computing)
- রেডিও, টেলিভিশন, ফ্যাক্স (Radio, Television, Fax)
- অডিও, ভিডিও (Audio, Video)
- স্যাটেলাইট (Satellite)
- কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (Computer, Network)
- ইন্টারনেট (Internet)
- আধুনিক টেলিযোগাযোগ (Modern Telecommunication)
- মডেম (Modem)
- ফ্রিজ (Freeze)
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মধ্যে পার্থক্য কি?
বিজ্ঞানঃ বিশ্বের সব কিছু সুষ্ঠ ও সু নিরীক্ষিত ভাবে বিশ্লেষণ, পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা করার বিশেষ নীতির নাম হল বিজ্ঞান। বিজ্ঞান হলো এমন একটি বিষয় যেখানে সকল গবেষণা তথ্য ভান্ডার এবং সকল সমস্যার সমাধান ও কিছু না কিছু নীতি বা সূত্র রয়েছে।
বিজ্ঞান শব্দের অর্থ হলো সাইন্স। ”বি” এর অর্থ হল বিশেষ,আর ”জ্ঞান” এর অর্থ হল সম্যক ধারণা।পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণা বা বিশ্লেষণের মাধ্যমে যে সকল নীতি বা সূত্র বের করা হয় তাকে বিজ্ঞান বলা হয়।
বিজ্ঞানের কাজ হল
- তথ্য সংগ্রহ করা
- তথ্য বিশ্লেষণ করা
- তথ্য বিশ্লেষনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ সিদ্ধান্তে পৌঁছানো
প্রযুক্তিঃ বিজ্ঞানের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে যেসব কৌশল ব্যবহার করে যে যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করা হয় তাকে প্রযুক্তি বলে। প্রযুক্তি শব্দটি একটি ইংরেজির শব্দ এবং প্রতিশব্দ টেকনোলজি। এবং গ্রিক শব্দ হলো Techne (যার অর্থ আর্ট বা শিল্প এবং কারু কিংবা হাতের দক্ষতা) এবং logia (অর্থ হলো শব্দ)।
এই দুইয়ের একত্রে টেকনোলজি শব্দটি গঠিত। কোন পণ্য উৎপাদন এর উদ্দেশ্যে প্রযুক্তি বলে বিশেষ কোন উদ্দেশ্যে (কোন বিজ্ঞান গবেষণা) টেকনিশিয়ান ও স্কিল সমষ্টিকে বুঝিয়ে থাকে। আমরা প্রযুক্তি বলতে বুঝি সাধারণভাবে কোন কিছুর কৌশল বা প্রক্রিয়ার সমন্বিত জ্ঞান।
এবং এ সকল প্রযুক্তি আমরা বিস্তারিত না জেনেও ব্যবহার করতে পারি এগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইস সংশ্লিষ্ট ও সংযুক্ত হয়। যার ফলে আমরা সহজভাবে ব্যবহার করতে পারি। প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে প্রজাতিটির কেমনভাবে খারাপ খাচ্ছে এবং তাকে কিভাবে ব্যবহার করছে তাও নির্ধারণ করে এই প্রযুক্তি। মানুষ আমাদের প্রযুক্তি বলা হয় যে প্রযুক্তির প্রয়োগিক কিছু কৌশল যা মানুষ তার প্রতিবেশের জন্য উন্নয়নকার্য ব্যবহার করে থাকে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আশা করি টেকনোলজি সম্পর্কের জেনে আপনি উপকৃত হয়েছেন। টেকনোলজি সম্পর্কে আপনার যেগুলো অজানা তথ্য ছিল সেগুলো এখানে তুলে ধরেছি। অবশ্যই আপনার টেকনোলজির মাধ্যমে সহজেই আপনার নিজের কাজ করতে পারেন। এমন আরো অজানা তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url