চর্ম রোগ সারানোর উপায় - চর্ম রোগের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
চর্ম রোগ হলো ত্বকের কোনো ধরণের সমস্যা বা রোগের সমষ্টি, যা ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এই রোগের বিভিন্ন ধরণ ও কারণের কারণে তার লক্ষণ ও চিকিৎসার পদক্ষেপ বিভিন্ন হতে পারে। আজকের আর্টিকেল থেকে চর্ম রোগ সারানোর উপায় এবং চর্ম রোগের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ
ভূমিকা
চর্মরোগ বা ত্বক রোগ হলো ত্বকের যেকোনো সমস্যার সমষ্টি, যার মধ্যে রোগের কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা, এবং পূর্বাভাস বিষয়ক বিভিন্ন ধরণের সমস্যার ভূমিকা থাকতে পারে।
চর্মরোগের বিভিন্ন ধরণের রোগের মধ্যে রয়েছে অনেকগুলি, যেমন একজন ব্যক্তির চর্মের উপাদানগুলির সাথে সমস্যা, একজন ব্যক্তির রক্তচাপ বা শরীরের অমিন বা ভিটামিনের অভাবের সময়সূচী।
চর্মরোগের কিছু প্রধান ধরণের সম্প্রদায় বা রোগের শ্রেণির মধ্যে প্রস্তুতি করতে হয়:
- ইঞ্জেকশনের রোগঃ স্কিনের ভিতর ইঞ্জেকশনের ফলে হতে পারে সমস্যা, স্কিন ইনফেকশন বা ইঞ্জেকশন সাইটের চর্মের উপর অস্তির হওয়া হতে পারে।
- একজন ব্যক্তির রক্তচাপ বা শরীরের অমিন বা ভিটামিনের অভাবঃ চর্মের উপাদানের সাথে সমস্যা তৈরি হতে পারে এবং এটি একজন ব্যক্তির রক্তচাপ বা অমিন বা ভিটামিনের অভাবে সম্পর্কিত হতে পারে।
- ত্বকের সবজানু বা গোধূলি রোগঃ এটি সাধারিত মোড়ে হতে পারে বা এটি একটি নতুন বা পুনরাবৃত্তির ফলে তৈরি হতে পারে।
- চর্মের ক্যান্সারঃ এটি একজন ব্যক্তির চর্মে ক্যান্সারের একটি রোগের লক্ষণগুলি হতে পারে।
- একজন ব্যক্তির ত্বকে বা ত্বকের উপাদানের সাথে সমস্যাঃএটি ত্বকের একটি উপাদানের সাথে সমস্যা হতে পারে, যেমন একজন ব্যক্তির চর্মের রোগ বা অ্যালার্জি।
এই ধরণের রোগের সাথে সম্পর্কিত চিকিৎসা এবং প্রতিরোধের জন্য ভিক্ষুক এবং সৌন্দর্য বিষয়ক নিবন্ধানের জন্য একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চর্ম রোগের লক্ষণ
চর্ম রোগের লক্ষণ বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, এবং এটি রোগের ধরণ এবং উৎপত্তির উপর নির্ভর করতে পারে। তবে, সাধারিতভাবে, চর্ম রোগের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে:
- চামড়ায় কোমরের উপর কোণামুক্ত কক্ষণঃ এটি সাধারিত চর্ম রোগের একটি সাধারিত লক্ষণ, যেটি হৃদপিণ্ডে কোমরের উপরে দেখা যায়। এই বিন্দুতে চামড়া স্কেলি এবং পুতি প্রকাশ হতে পারে।
- কোমরের চামড়ার রঙ পরিবর্তনঃ চর্ম রোগের একটি অন্য লক্ষণ হলো চামড়ার রঙে পরিবর্তন। যেমন, কোমরের উপর হলে তা অনগ্রস্থ হতে পারে, এবং রঙে পরিবর্তন হতে পারে।
- চামড়ায় চোট অথবা জড়িততাঃ কিছু চর্ম রোগে চামড়ায় চোট অথবা জড়িততা হতে পারে, যা প্রত্যাশা অনুভব করতে সহায় করতে পারে।
- ছিদ্র ও মুচল বা মস্তিষ্কের আবর্জনঃ কিছু চর্ম রোগে ছিদ্র অথবা অব্জ্ঞান হতে পারে, যা চামড়া অথবা একাধিক কোমর স্থানে উপস্থিত হতে পারে।
- চামড়ায় ক্ষতিকারক অনুভূতিঃ কিছু চর্ম রোগে চামড়ায় ক্ষতিকারক অনুভূতি হতে পারে, যেমন ছিদ্র, পুড়ে যাওয়া, বা জ্বালানি।
- চামড়া শোকঃ কিছু চর্ম রোগে চামড়া শোকের লক্ষণ দেখা যেতে পারে, যা একটি ক্ষুদ্র অবস্থা হতে পারে বা এটি বৃদ্ধি হতে পারে।
- চর্মের কাঠিন্য এবং তীব্রতাঃ চর্ম রোগের আরেকটি সাধারিত লক্ষণ হলো চর্মের কাঠিন্য এবং তীব্রতা। রোগীর চর্ম স্বভাবত কাঠিন্য অনুভব করতে পারে, এবং তীব্র ছোঁয়া বা দুক্ষিনতা হতে পারে।
- জ্বালানি এবং ছোঁয়াঃ চর্ম রোগের কিছু ধরণের মধ্যে জ্বালানি এবং ছোঁয়া হতে পারে। এটি অধিক তীব্র হতে পারে এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতিরোধ অনুভব করতে পারে।
- ছোঁয়ার সাথে ব্যথাঃ কিছু চর্ম রোগে ছোঁয়ার সাথে ব্যথা হতে পারে, যা স্পষ্ট বা অনিষ্ট হতে পারে।
- চর্মের আবহঃ অনেক চর্ম রোগে চর্মে পোকা, ছাই, অথবা অন্যান্য অস্বাভাবিক আবহ দেখা যেতে পারে।
- অতিরিক্ত সুইটিং অথবা তরলতাঃ কিছু চর্ম রোগে অতিরিক্ত সুইটিং বা তরলতা হতে পারে, যা রোগীর জড়তে বা অসুস্থ হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন
এই লক্ষণগুলি হতে পারে একটি বা একাধিক একধরণের চর্ম রোগের পূর্বাভাস করার জন্য। যদি কেউ এই ধরণের লক্ষণ অনুভব করে, তাদেরকে দ্রুত একজন চিকিৎসকে দেখাতে বলা হবে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রারম্ভ করা হবে।
চর্ম রোগ সারানোর উপায়
চর্ম রোগ বা ত্বক রোগের চিকিৎসা শুরু হতে হয় রোগের ধরণ এবং এর কারণের উপর নির্ভর করে। বিভিন্ন চর্ম রোগের জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি আছে।
তবে, এমনকি একই ধরণের রোগের জন্যও চিকিৎসার পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে কারণ এটি ব্যক্তির চরিত্র, রোগের উত্থানের ধারা, এবং অন্যান্য পূর্ববর্তী চিকিৎসা পর্যায়ের উপর নির্ভর করে।
কিছু সাধারিত চর্ম রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি নিম্নরূপ:
- ঔষধি চিকিৎসাঃ বিভিন্ন ধরণের ঔষধির প্রয়োজন হতে পারে, যা ব্যক্তির চরিত্র এবং রোগের প্রকারে নির্ভর করে।এটি স্থায়ী এবং ক্রমশ হারিৎ হতে পারে, অথবা চরিত্র উত্থান করতে পারে। এটি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী হতে পারে।
- স্থানীয় চিকিৎসাঃ কিছু চর্ম রোগে, স্থানীয় চিকিৎসা করা হতে পারে। এটি সাধারিতভাবে মোচন, কুচকুচি, ও বিভিন্ন ধরণের লেপ ইত্যাদি হতে পারে।
- ব্যক্তিগত সাধনাঃ পোষাকের ধরণ, শীতকালে ভালোভাবে তাপমাত্রা বজায় রাখা, শীতকালে অত্যন্ত ঠান্ডা জলের সাথে ত্বকের সংস্কার ইত্যাদি অনুষ্ঠান করা হতে পারে।
- আপেক্ষিক পরিবর্তনঃ খাদ্যের পরিবর্তন, পানির অধিক প্রয়োজন, ও সুস্থ জীবনযাপন অনুসরণ করা হতে পারে।
- কারণ নির্ধারণ এবং উপচারঃ চর্ম রোগের সঠিক চিকিৎসা করার জন্য, চিকিৎসকদের প্রথমে রোগের কারণ নির্ধারণ করতে হয়। সাধারিত চর্ম রোগের জন্য শোধানুসার ক্রীম এবং আদেশের ভিত্তিতে চিকিৎসা দেওয়া হতে পারে।
- চিরকাল চিকিৎসাঃ কিছু রোগে, চিরকাল চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে, যাতে রোগের পূর্ণ সৃষ্টি হতে পারে এবং তা আবার হতে না পারে।
- সঠিক দেখভালঃ চর্ম রোগে সঠিক দেখভাল করা গুরুত্বপূর্ণ। শোধানুসার ক্রীম বা ওষুধ ব্যবহার করার সাথে সাথে চর্ম পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকতে সাহায্য করতে পারে।
- পর্যাপ্ত পানি পানঃ প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি চর্মের সুস্থ বৃদ্ধি ও পুনরুত্থানে সাহায্য করতে পারে
- সুস্থ জীবনযাপনঃ সুস্থ জীবনযাপন অনুসরণ করা হোক, যেমন পুরোপুরি খাওয়ার সময়ে এবং প্রতি দিন যত্নের সাথে চর্ম দেখভাল করা।
আরো পড়ুনঃ ব্রণ দূর করতে মধুর ব্যবহার
চর্ম রোগের জন্য চিকিৎসা শুরু করার আগে, সবসময় একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ বা ডার্মাটোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি রোগের প্রকার এবং ধরণ মোচন করে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করতে সহায়ক হতে পারেন।
চর্ম রোগের ঔষধের নাম
চর্ম রোগের ঔষধের নাম চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি চর্মের রোগের ধরণ, সৃষ্টির কারণ, এবং অবস্থা উপর নির্ভর করতে পারে। তবে, কিছু সাধারিত ঔষধের উল্লেখগুলি নিম্নে দেওয়া হলো:
- শোধানুসার ক্রীমঃ ক্লিনডামাইসিন,মুকোসলব, টপিকোর্ট
- সালিসিলিক এসিড ধারক ক্রীমঃ সালিসিলিক এসিড
- কর্টিকোস্টিরয়েড ক্রীমঃ হাইড্রোকর্টিসোন, ট্রায়ামসিনোলোন, বেটামেথাসোন
- ইমুনোসুপ্রেস্সোনঃ ট্যাকরোলিমাস, পিমেক্রোলিমাস
- শোধানুসার ক্রীমঃ শোধানুসার ক্রীম বা বাম অনুভূতির ঔষধ চর্মের রোগে ব্যবহৃত হয়। এটি চর্মের ছাই এবং অস্বাভাবিক আবহ দ্রুত নিষ্পন্ন করতে সাহায্য করতে পারে।
- স্টেরয়োইড ক্রীম ও উপায়ঃ কিছু চর্ম রোগে স্টেরয়োইড ক্রীম এবং ওষুধ ব্যবহার হতে পারে, যা পুঁতিমুক্ত করতে সাহায্য করতে পারে এবং ত্বকে শান্তি দেতে পারে।
- আন্টিহিস্টামিন ওষুধঃ কিছু চর্ম রোগে এই ধরণের ওষুধ ব্যবহার হতে পারে যা অধিক ছোঁয়া এবং জ্বালানির মাধ্যমে ত্বক সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে।
- অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধঃ কিছু চর্ম রোগে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ ব্যবহার হতে পারে, এটি যখন ত্বকে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন রোগী বা প্রতিষ্ঠানে হয়।
- কোর্টিসোল ওষুধঃ কিছু চর্ম রোগে কোর্টিসোল ওষুধ ব্যবহার হতে পারে, এটি অস্থিত্ব এবং ত্বক সমাধানে সাহায্য করতে পারে।
যে কোনো ঔষধ বা চিকিৎসা বোঝার জন্য, এবং যদি কোনো চর্ম সমস্যা থাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য সবসময় একজন চিকিৎসকে দেখার প্রয়োজন।
চর্ম রোগের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
চর্ম রোগের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা সাধারিতভাবে পুর্নাবাসন ও ব্যক্তিগত প্রকৃতির উপর ভিত্তি রাখে। আয়ুর্বেদে চর্ম রোগের চিকিৎসায় বিভিন্ন প্রকারের ঔষধ, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, ও আহার পরিবর্তন ব্যবহৃত হতে পারে।
১। আয়ুর্বেদিক ঔষধ
- নিমঃ নিমের পাতা, নিম তেল বা নিমের ছালা ব্যবহার করা হতে পারে চর্ম রোগের চিকিৎসার জন্য। নির্ভিন্ন প্রকারের নির্যাস বা লেপ এই উপাদানের মাধ্যমে সহায় করতে পারে।
- আলোভেরাঃ আলোভেরা তার পুরোটা গেল এবং শোধানুসার গতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি চর্মে ঠান্ডা অবস্থা পূর্ণ করতে সাহায্য করতে পারে।
- ত্রিফলাঃ ত্রিফলা চর্ম রোগে শস্ত্রুক্ষয়, রক্তশুদ্ধি এবং অতিরিক্ত তরলতা সাধারিত করতে সাহায্য করতে পারে।
- মন্জিষ্ঠাঃ মন্জিষ্ঠা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে এবং চর্মে সুষম প্রভাব ফেলতে পারে।
- কুষ্ঠঃ কুষ্ঠ বৃদ্ধি চর্মের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং চর্মে রোগের লক্ষণ দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
২। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
- পুর্নাবাসন থেরাপিঃ আয়ুর্বেদে পুর্নাবাসন একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে পরিচিত। এটি রোগীকে শরীরের অসুস্থ ধাতু ও মালিন্য মুক্ত করতে সাহায্য করে এবং চর্ম রোগে ভালোভাবে কার্যকর হতে পারে।
- ধূমপানঃ ধূমপান বিশেষজ্ঞের নির্দেশে করতে হবে এবং এটি রোগীর শ্বাসকষ্ট বা আনিদ্র্য বাতাসে যোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
৩। আহার ও জীবনযাপন
- শাকসবজি, ফল, ও তাজা পানি ব্যবহার করা উচিত।
- তেল বা অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া হবে।
- প্রতিদিন যোগাযোগযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন যোগাযোগ করা উচিত।
এই সকল চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য প্রথমেই একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ। চর্ম রোগের প্রকার এবং বৃদ্ধির উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
চর্ম রোগের কুরআনী চিকিৎসা
কুরআনে এবং হাদিসে স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসার মূল্যবাদ এবং নির্দেশনা অনুসারে চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু মূল উপকরণ প্রকাশ করা হয়েছে। তবে, এটি মৌলিকভাবে একটি নির্দিষ্ট রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে বলা হয়নি।
ইসলাম ধর্মে হিজামা, তিব্বে নবীকদের সুন্নাহ হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সাধারিত হিসেবে প্রস্তুত করেন। এই চিকিৎসাগুলি বিভিন্ন রোগের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে, এবং সাইটিক বা অন্যান্য চর্ম রোগের জন্য তা হোক না তা নির্ধারণ করা হয়নি।
- হিজামাঃ ইসলামিক চিকিৎসা প্রণালীতে হিজামা অনুষ্ঠান বলা হয়েছে। এটি ব্যক্তির শরীরের খোলে থাকা দুর্গন্ধমুক্ত কাপ দিয়ে তৈরি করা হয়, এবং এই কাপগুলি শরীরের বিভিন্ন স্থানে রাখা হয়। এটি শরীরের আয়ামের সত্তা বা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার একটি উপায় হিসেবে প্রচুরভাবে ব্যবহৃত হয়েছে।
- তিব্বে নবীঃ তিব্বে নবীকদের সুন্নাহে মোতাবেক প্রস্তুত করা হয়েছে বিভিন্ন ঔষধ এবং চিকিৎসার উপায়, যেগুলি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
আবশ্যক হলে, রোগীর আসল চিকিৎসা এবং উপযুক্ত চিকিৎসার জন্য একজন ভৌতিক চিকিৎসকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামিক চিকিৎসার সাথে সাথে আবশ্যক হলে মানবতা ও প্রযুক্তির প্রশাসনিক উপায়ে চিকিৎসা প্রদান করা হতে পারে।
চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা অনুষ্ঠান করা সম্ভব, কিন্তু এটি একজন চিকিৎসকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে চাইলেও সহায়ক হতে পারে। এমনকি সাধারিত চর্ম রোগের জন্যও কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসন্ধান করা যেতে পারে।
এটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা বা ঔষধের প্রয়োজনীয়তা ছাড়াই হতে পারে বা এটির সাথে সাথে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ না হওয়া হয় না। কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা পদক্ষেপ নিম্নে দেওয়া হল:
- তৈল ম্যাসেজঃ শোধানুসার ক্রীম অথবা তৈল ব্যবহার করে শরীরে ম্যাসেজ করা হতে পারে। এটি চর্মের আগুনবন্ধন ও অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- উপযুক্ত পরিষ্কারণঃ রোগীর চর্মকে প্রযুক্ত পরিষ্কারণ মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। ভালো পরিষ্কারণ স্বাস্থ্যবিধির সাথে মেলে যেতে পারে এবং চর্ম রোগের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- সঠিক পোষণঃ উপযুক্ত পোষণ এবং প্রতি দিন যত্নের সাথে খাওয়া হচ্ছে তা চর্ম স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
- পর্যাপ্ত পানি পানঃ প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান স্কিন হিসেবে স্বাস্থ্যকর এবং চর্ম স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
- পর্যাপ্ত বিশ্রামঃ ভালো বিশ্রাম এবং পর্যাপ্ত সময়ে প্রস্তুত হওয়ার মধ্যে স্থায়িতা সাধারণ স্বাস্থ্য এবং চর্ম স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
চর্ম রোগের ক্রিম
এই চিকিৎসা পদক্ষেপগুলি তবে একক চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করা হবে না এবং সবসময় প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেতে সতর্ক থাকতে গুরুত্বপূর্ণ।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় নিম পাতা খেলে কি হয়?
চর্ম রোগের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন ধরণের ক্রিম এবং উপাদানগুলি ব্যবহৃত হতে পারে, যা তার ধরণ এবং লক্ষণের উপর নির্ভর করে। কিছু সাধারিত চর্ম রোগের ক্রিমের উদাহারণ নিম্নে দেওয়া হয়েছেঃ
- কর্কটেন (Corticosteroids) ক্রিমঃ এই ক্রিমগুলি চর্মের ভিতরে সোজা ও অত্যন্ত চরম সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলি ত্বকের ভিতরের অবস্থা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে এবং এটি বাড়তি ত্বকের সমস্যার জন্য শান্তি দিতে পারে।
- এমোলিয়েন্ট (Emollient) ক্রিমঃ এই ক্রিমগুলি ত্বকে নম্র ও মোস্টারাইজাইজ করতে সাহায্য করে। এগুলি সাধারিত ত্বক দেখভাল এবং চর্ম রোগে হালকা থেকে মধ্যম স্তরের সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
- ক্যালামাইন (Calamine) লোশন বা ক্রিমঃ এটি চর্মে চালু অবস্থার চার্ম আপত্তি ও ছড়াতে সাহায্য করতে পারে। এটি প্রাকৃতিক ঠান্ডা আবাসন প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে এবং চর্মকে ঠান্ডা ও শান্ত করতে সাহায্য করতে পারে।
- এন্টিফাঙ্গাল ক্রিমঃ যদি চর্ম রোগ ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে হয়, তবে এন্টিফাঙ্গাল ক্রিম ব্যবহার করা হতে পারে। এগুলি ফাঙ্গাল বা
লেখকের মন্তব্য
আমার মতে, যদি আপনি চর্মরোগ সম্পর্কিত অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাজ থেকে চিকিৎসা নিতে হবে। আমারে আর্টিকেল থেকে আপনি যে বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন । এ সকল বিষয়গুলো আপনি মানতে পারবেন কিন্তু আমার মতে অবশ্যই একটি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চর্ম রোগের চিকিৎসা করবেন।
প্রিয় গ্রাহক আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি চর্মরোগ সম্পর্কে সকল ধারণা পেয়েছেন। আশা করি এই আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার মতামত কমেন্টের মাধ্যমে জানান। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url