টবে শীতকালীন সবজি চাষ - শীতকালীন সবজি চাষের তালিকা

আমাদের গাইডের সাহায্যে টবে শীতকালীন সবজি চাষ বাড়ানোর সাথে আপনার শীতকালীন বাগানকে উন্নত করুন।একটি সমৃদ্ধ ঠাণ্ডা-ঋতু ফসলের জন্য ধারক বাগানের গোপনীয়তা আবিষ্কার করুন।ব্যবহারিক টিপস থেকে সমস্যা সমাধান পর্যন্ত, সারা বছর তাজা, গৃহজাত পণ্য উপভোগ করুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

শীতকালীন সবজি চাষ একটি মহান উপায় তাজা এবং সুস্বাদু সবজির আবদ্ধ করার। এটি বিভিন্ন ভাষায় বললে, এটি একটি সামাজিক বা পরিবারের কাজ হতে পারে এবং এটি অধিকাংশই উপকারিতা এবং সুস্থ খাদ্য প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে। এটি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা শাস্ত্রীয় দৃষ্টিকোণ থেকে প্রাপ্ত করতে পারে-
  • ভূমি পরীক্ষণ এবং সমীক্ষাঃ প্রথমেই, আপনি আপনার ভূমির পরীক্ষা করুন এবং তা যাচাই করুন যে কি ধরণের সবজি চাষ করা যাবে। এটি সাবধানভাবে ভূমি পরীক্ষা করে জানতে সাহায্য করতে পারে, কেননা বিভিন্ন সবজির জন্য বিভিন্ন ধরণের ভূমি প্রয়োজন।
  • সঠিক সময়ে চাষঃ সবজি বীজ বা পৌষ্টিক রূপে গাছ প্রস্তুত করে সঠিক সময়ে চাষ করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি পোষণে এবং ফলাফলের মান এবং স্বাদ উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
  • সুস্থ মাটিঃ ভূমি স্বাস্থ্যকর এবং উচ্চ মাত্রার পোষণযুক্ত হতে হবে। আপনি পোষণের অভাব বা অতিরিক্ত একইভাবে সমস্যার সঙ্গে মুখোমুখি হতে চাইতে পারেন।
  • সঠিক জলাভূতঃ সবজির জন্য উপযুক্ত জলাভূত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি স্বস্ত্যপূর্ণ সারাতি জলাভূত এবং অভাব হলে এটি সহায়ক হতে পারে।
  • সুস্থ জীবসংবাদঃ সবজির চাষে জীবসংবাদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিটনাশক, উরিয়া, এবং বাক্তৃতা প্রবন্ধন করতে পারে এবং পোষণ বা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
  • সঠিক সারাভারঃ সবজি চাষের জন্য আপনি সঠিক সারাভার অমুকম্পের সাথে বাহ্যিক পরিস্থিতিতে একটি সুস্থভাবে উপযুক্ত সার প্রয়োজন হতে পারে।

শীতকালীন সবজি চাষের তালিকা

শীতকালীন সবজি চাষের জন্য ৫০ টি তালিকা-
  • গাজর (Carrots): গাজর একটি পরিচিত ও পুষ্টিকর সবজি, যা আমদের দৈহিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গাজর বিভিন্ন রং, আকার, এবং স্বাদে পাওয়া যায় এবং এটি ক্যারটিনয়ে ধনী যা সামান্য খাদ্যমূল্য আছে, যা আমাদের চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।
  • আলু (Potatoes): আলু একটি পরিচিত ও ব্যবহৃত শাকসবজি, যা বিশ্বভরে খাদ্য হিসেবে পুরাতাত্ত্বিক সময় থেকেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এটি আমদের ডাইটে মূলত কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, এবং মিনারেল সরবরাহ করে।
  • মূলা (Radishes): মূলা একটি স্বাদময় ও পুষ্টিকর সবজি, যা পুরাতাত্ত্বিক সময় থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে। মূলার গাছের বৃদ্ধি থাকে ভারত, এশিয়া, এবং উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন অংশে। এটি বিভিন্ন রঙে, আকারে, এবং আরোমাতে পাওয়া যায়।
  • বেগুন (Eggplant): বেগুন বা বাড়বারি একটি বিশাল গোলাপি বা বেজ রংযুক্ত সবজি, যা সমাধুর এলাকায় পুরাতাত্ত্বিকভাবে উৎপাদন করা হয়। এটি আধুনিক রোগের সাথে সহিত বেশিরভাগ রকমের বিশাল বাণিজ্যিক উদ্যোগে চাষ করা হয়।
  • ফুলকপি (Cauliflower): ফুলকপি বা কলিফ্লাওয়ার একটি পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু ফুলমূলিকোষী সবজি। এটি বিভিন্ন রঙে পাওয়া যায়, কিন্তু সাধারিতভাবে সাদা বা সাদা-হলুদ রঙের হয়। এটি মৌলিকভাবে এশিয়া, ইউরোপ, এবং উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন অংশে চাষ করা হয়।
  • সীলারি (Celery): সীলারি বা সিলারি (Celeriac) একটি বিশাল রূপের শাকসবজি, যা বৈজ্ঞানিক নামে Apium graveolens var. rapaceum হয়। এটি একটি প্রজাতি হিসেবে বেশ সম্প্রসারিত এবং ব্যবহৃত হয় এবং ইউরোপ, আস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা এবং আরও কিছু অঞ্চলে চাষ করা হয়ে থাকে।
  • পালংকপি (Broccoli): পালংকপি বা ব্রোকলি (Broccoli) একটি বিশেষভাবে পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর শাকসবজি, যা সবচেয়ে বেশি পুরাতাত্ত্বিক সময় থেকে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এটি একটি বিভিন্ন প্রজাতির ফুলমূলি কোষীয় সবজি, যা আধুনিক রোগ প্রতিরোধ, ত্বক স্বাস্থ্য, এবং ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
  • পালংশাক (Spinach): পালংশাক বা পালক একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর শাকসবজি, যা বিভিন্ন সাস্ত্র খাদ্যের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি বৃহৎ, সবুজ পটলাকার মতো শাকসবজি, যা ভারত এবং অন্যান্য দেশগুলিতে চাষ করা হয়।
  • ফুলগোভী (Cabbage): ফুলগোভী বা ফুলগোভি (Phulgobi) একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর শাকসবজি, যা বেশিরভাগ সময় খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি সব্জি গোভির পরিবারের একটি সদস্য, এবং এর মৌলিক পৌষ্টিক গুণগুলি এটি পোষণ তারকা হিসেবে মানা হয়।
  • লেটুস (Lettuce): লেটুস একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর পাতবিশিষ্ট শাকসবজি, যা সাধারিতভাবে সালাদের এবং অন্যান্য খাদ্যে ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন প্রজাতির থাকতে পারে, যার মধ্যে বিশেষভাবে পরিচিত এবং ব্যবহৃত হচ্ছে রোমেন লেটুস, বটানিকালি একাধিক প্রজাতির একটি পৌষ্টিক ও মৌলিক পোষক উদ্দেশ্যে।
  • হরিয়াণা (Peas): হরিয়াণা একটি উন্নত কৃষি রাজ্য হিসেবে পরিচিত এবং এখানে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করা হয়। হরিয়াণা একটি ফল, সবজি, এবং অন্যান্য কৃষি পণ্যের উৎপাদন করতে অগ্রণী রাজ্যগুলির মধ্যে একটি
  • কোভি (Cabbage): কোভি সবজির মুল বৈশিষ্ট্যগুলি মধ্যে অন্যতম ভিটামিন C, ভিটামিন K, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফাইবার অন্তর্ভুক্ত আছে। এটি কোষ্ঠকাঠিত ও মধ্যবয়স্কের জন্য খুবই ভালো একটি খাবার হিসেবে পরিচিত।
  • কোলরাবি (Kohlrabi): কোলরাবি একটি সবজি যা বাংলায় "কোলরাবি" হিসেবে পরিচিত। এটি একটি উপভোগ্য ও পুষ্টিকর সবজি হিসেবে পরিচিত। এটি বেলজিয়াম গণের একটি সদস্য এবং ক্রোসফোলিয়ের একটি সমৃদ্ধি হিসেবে পরিচিত।
  • স্কোয়াশ (Squash): স্কোয়াশ হলো একটি প্রস্তুতি করতে বা খাওয়ার জন্য বিশেষভাবে উপযোগী একটি বিভিন্ন ধরণের সবজি। এটি একটি জাতীয় কদর ও ফলমূলের সম্মিলিত একটি গোলাপী বা লাল রঙের ফল হিসেবে পরিচিত। স্কোয়াশ শস্য বা কাঠালের জাতীয় একটি সদস্য, এবং এটি বড় হওয়ার পর মধুর স্বাদের হয়ে আসে।
  • বড় পাটি (Beetroot): "বড় পাটি" একটি বাংলা মাসালা বা মুখরোচক হতে পারে, যা সবজির সাথে ব্যবহৃত হয়। এটি বাংলাদেশী খাবারে একটি অভিজাত স্বাদ যোগানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ধানের ভাপে পরিস্থিত বা পুলাও, বিরিয়ানি, খিচুড়ি ইত্যাদি খাবারে ব্যবহৃত হতে পারে।
  • শসা (Mustard greens): "শসা" একটি সবজির নাম, যা পুষ্টিকর এবং স্বাদস্ত হয়। এটি একটি গভীর সবুজ বা কালো কান্না বা বাকরী আকৃতির সবজি হয়, যা আমার জানা অনুযায়ী দক্ষিণ এশিয়া এবং আফ্রিকায় উত্পন্ন।
  • ফেনুগ্রিক (Fenugreek): "ফেনুগ্রিক" শব্দটি দুইটি প্রধান অর্থে ব্যবহৃত হতে পারে - একটি উদাহরণ হিসেবে, এটি একটি ঔষধিক উদ্ভিদ ফেনুগ্রিকম (Trigonella foenum-graecum) এর নাম এবং অপরটি একটি রাসায়নিক সামগ্রীর নাম হতে পারে।
  • সোরেল (Sorrel): সোরেল একটি পরিচিত এবং পুষ্টিকর সবজি, যা উচ্চ প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজে ধারাবাহিক। এটি একটি লালিত্যযুক্ত পাতাবিশিষ্ট সবজি হয়, যা আমড়া আছে এবং তার স্বাদ কোমল হওয়ার কারণে বিশেষভাবে প্রিয়।
  • বোটগাছি (Turnip): বোটগাছি বা বোটগোশ্তি একটি পুষ্টিকর সবজি, যা পাতাবিশিষ্ট এবং চমকদার হয়। এটি একটি কাঁচামরিচের মতো চমক ও স্বাদ দেয় এবং তার গছা কম ও বৃদ্ধি হওয়ার কারণে পুষ্টিকর হয়। এটি হিমালয় এবং উত্তর এশিয়ার অনেক অঞ্চলে উগ্রসর হয়ে থাকে।
  • ক্যারটলে (Kale): ক্যারটলে সবজি হলেও, এটি আসলে ক্যারট (Carrot) এর একটি নাম হতে পারে যা একটি পরিচিত ও বহুল ব্যবহৃত সবজি। ক্যারট ভিত্তিক সবজি হতে পারে এবং এটি পুষ্টিকর, বিটামিন-ও খনিজে সমৃদ্ধ।
  • পোহা (Radish greens): "পোহা" সবজি বা "পোহা" একটি বাংলা শব্দ, এবং এটি আসলে "পুঁটি" বা "বাছ" নামক একটি প্রজাতির শাক-সবজির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এই সবজির পুষ্টিকর গাছপালা ও পাতার মধ্যে আকারে কিছুটা পোহা অনুসারে দেখা যায়, তাই এটি "পোহা সবজি" হিসেবে পরিচিত হতে পারে।
  • লাল শাক (Red Amaranth): "লাল শাক" বা "লাল সাগ" একটি প্রকারের সবজি বা শাকের নাম, যা সামান্য লাল বা গোলাপি রঙের পাতা বা শাকের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই রঙ সাধারণভাবে তার পাতা বা শাকের বহুভাগে দেখা যায়। লাল শাকগুলির মধ্যে অনেক ধরণের পুষ্টিকর সবজির জন্য পরিচিত।
  • কাকরোল (Brussels sprouts): কাকরোল বা কাকরুল একটি পুষ্টিকর সবজি, যা বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলিতে পাওয়া যায়। এটি কোমল মুল্যবান এবং স্বাদস্ত হয়।
  • লাউ (Bottle gourd): "লাউ" একটি পরিচিত সবজির নাম, যা বাংলায় লাউ বা বটমীটা হিসেবে পরিচিত। ইংরেজিতে এটি বলা হয় "bottle gourd" বা "calabash gourd"। বৈজ্ঞানিক নামটি হলো Lagenaria siceraria।
  • চোলাই (Colocasia): "চোলাই" বা "চোলাই শাক" একটি সবজির নাম, যা বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলিতে উগ্রসর হয়ে থাকে। ইংরেজিতে এটি বলা হয় "Amaranth"। বৈজ্ঞানিক নামটি হলো Amaranthus viridis।
  • মিথা কুমড়া (Sweet Pumpkin): "মিথা কুমড়া" একটি বাংলা শব্দ, যা মূলত মিষ্টি স্বাদের একটি ধরনের কুমড়া বা শাক বুঝায়। এটি বাঙালি খাবার প্রস্তুতিতে এবং স্থানীয় খাবারে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
  • কিউ (Cucumber)
  • তেঁতুল (Tomato)
  • পেপার (Bell pepper)
  • ধনিয়া পাতা (Cilantro leaves): ধনিয়া পাতা হলো ধনিয়া উদ্ভিদের পাতাগুলি, যা একটি অভিন্নমূল্যের রান্না সামগ্রী। এই পাতাগুলি স্বাদজনক এবং ব্যবহারে ভিন্ন ভিন্ন ধরণের রান্নার স্বাদ বাড়াতে সাহায্য করে। ধনিয়া পাতা সবচেয়ে বেশি হিসেবে পরিচিত এবং ব্যবহৃত হয় দেশটির বিভিন্ন রান্না স্থানে।
  • বাঁধাকপি (Chinese cabbage): বাঁধাকপি পৌষ্টিক যোগান যোগান আছে, এটি ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন-সি এবং অন্যান্য পৌষ্টিক উপাদান অধিকাংশে অনুভব করায়। এটি ধুলিয়ে পর্যাপ্তভাবে রান্না করতে পারে বা ক্রুড বা স্যালাডে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর ব্যবহার ঘন্টা গোলায় থাকতে পারে, তাই এটি মোটামুটি ব্যবহারযোগ্য এবং বৃহত্তর এবং শিশুদের জন্যও উপযোগী।
  • লেবু শাক (Sorrel leaves): লেবু শাক বা লেবু পাতা হলো লেবু গাছের পাতাগুলি, যা আমাদের পরিচিত লেবুর ফল থেকে বের হতে থাকে। এই পাতাগুলি সহজেই পাওয়া যায় এবং রান্নার জন্য একটি আকর্ষণীয় সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • সাপগাছ (Snake gourd)
  • শোষা (Luffa): "শোষা" শব্দটি বাংলায় একটি স্থানীয় সবজির নামও হতে পারে। এটি একটি সাধারিত সবজি হয়ে থাকে এবং বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, স্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্ডোনেশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে উপজেলা হিসেবে খাদ্য প্রস্তুত করা হয়।
  • কাঁঠাল (Jackfruit): কাঁঠাল একটি বড় সবজি হয়, যা কদুর একটি প্রজাতি। এটি উত্তর ভারত এবং বাংলাদেশে প্রচুরভাবে খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কাঁঠালের খোকা বা খোকা ধারণ করা হয়, এবং এটি খাদ্যবিশেষ হিসেবে পোষণশীল এবং স্বাদজনক।
  • পটল (Pointed gourd): পটল বা পটল ফল একটি সবজি, যা কুমড়ো বা লুইফার ফ্যামিলির একটি প্রজাতি। এই ফলটি প্রধানভাবে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, এবং অন্যান্য দেশগুলিতে উত্পন্ন হয়। পটল পুষ্টিকর এবং স্বাদজনক হওয়ার জন্য পরিচিত। এটি সবজি হিসেবে এবং মুক্তায় পাওয়া হয়, এবং তার বিভিন্ন অংশগুলি রান্না করা যায় এবং বিভিন্ন রেসিপিতে ব্যবহৃত হয়।
  • মুগ (Mug beans): "মুগ" শব্দটি সাধারিত অর্থে একধরণের দালকে বুঝায়, যা একটি ধান প্রজাতি। মুগ দাল একটি পুষ্টিকর খাদ্য সূত্র হিসেবে পরিচিত এবং এটি অনেক রেসিপিতে ব্যবহৃত হয়, যেমন মুগ ডালের শুটকি, মুগ দালের বড়ি, হলুদ মুগের ডাল, ইত্যাদি।
  • ককোস (Cocoyam): "ককোস" শব্দটির একটি অর্থ হলো নারিকেল বা নারিকেলের গাছ এবং তার ফল। নারিকেল থেকে তৈরি হওয়া তেল, নারিকেল জুস, ককোস মিল্ক, নারিকেল ক্রিম ইত্যাদি সবই ককোস সংক্রান্ত উৎপাদ।
  • অকরা (Okra)
  • বাকলা (Bitter gourd)
  • সিম (Hyacinth beans)
  • কোসা (Ridge gourd)
  • শলঝম (Elephant yam)
  • লবনবিলাস (Amaranth)
  • সুজি (Jerusalem artichoke)
  • শোলকোপি (Romanesco broccoli)
  • ব্রোকলিনি (Broccolini)
  • চিনাবাদাম (Chayote)
  • গোভিন্দা (Ash gourd)
  • জলকুমড় (Water chestnut)
এই সবজি তালিকা দিয়ে আপনি একটি বিশাল এবং বিভিন্ন স্বাদের সবজি চাষ তৈরি করতে পারেন।

শীতকালীন সবজি চাষের সময়

শীতকালীন সবজি চাষের সময়টি তাপমাত্রা, আবহাওয়া, এবং স্থানীয় উপায়ে আপনার অঞ্চলের আবহাওয়া মন্তব্য করে পরিবর্তন করতে পারে। তবে, সাধারিতভাবে, শীতকাল বীজ চাষের সময় সাধারিতভাবে গরম অথবা শীত সময় হতে পারে।
  • বীজ চাষের সময়ঃ অগ্রবর্তী বোনা হতে পারে, মানে যে সময়টি বীজ বা পৌষ্টিক বাগানে চাষ করা হয়, এটি হল শীতকালের শেষ প্রায় সময় (বসন্তের শেষে অথবা গ্রীষ্মের শুরুতে)।
  • ছাদ বাগানে চাষঃ যদি আপনি একটি ছাদ বা কানকাচিত বাগান থাকেন, তবে শীতকালে তার উপকারিতা নেওয়া সহজ হতে পারে। ছাদ বাগানে চাষ দিয়ে আপনি একটি উপযুক্ত তাপমাত্রা বজায় রাখতে পারেন এবং শীতকালীন কুশির প্রকাশ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারেন।
  • সঠিক বীজ চয়নঃ বীজ চয়ন করতে গিয়ে আপনার অঞ্চলের জলাভূত, তাপমাত্রা, এবং আবহাওয়ার প্রস্থিতি মন্তব্য করুন। এটি একটি নির্ভরযোগ্য স্থানের জন্য বীজ চয়ন করা মানে বীজ চয়নে এবং উন্নত গড়ে তোলার জন্য ভূমির অবস্থান মোতাবেক হতে পারে।
  • পোষণ ও সারাভারঃ সবজি চাষের সময়, সঠিক সার ও পোষণ গুরুত্বপূর্ণ। পোষণে অভাব বা অতিরিক্ত হলে এটি পৌষ্টিকতা এবং পরিপোষণের সমস্যার সাথে সংযোগিত হতে পারে।
  • মোকাবিলা রোগ ও কীটনাশকঃ রোগ এবং কীটনাশক সবজি বাগানে এসেছে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ। সাবধানে পর্যালোচনা করুন এবং যদি প্রয়োজন হয়, তাতে মোকাবিলা করুন।
এই কাজগুলি সহজভাবে আপনার শীতকালীন সবজি বাগানে সাফল্যের সাথে সাহায্য করতে পারে।

শীতকালে কোন সবজি চাষ করা ভালো

শীতকালে চাষ করা সবজির মধ্যে কিছু বিশেষভাবে ভালো উত্পন্ন করা যেতে পারে কারণ তাদের প্রকৃতি অনুসারী এবং তাপমাত্রা সাথে সাথে বানানো হয়েছে। একে অপরকে সম্পৃক্ত কিছু ভালো শীতকালীন সবজির উদাহরণ হলো-

১। ব্রোকলিঃ এটি একটি সুস্বাদু এবং পৌষ্টিক সবজি, যা শীতকালে ভালোভাবে চাষ করা যেতে পারে। এটি ক্যানলিকুলার সবজি হিসেবে পরিচিত এবং তার বাচ্চা এবং পাতা অগোচর করার জন্য পুরোটা ব্যবহার করা যায়।

২। গাজরঃ গাজর একটি সবজি যা অনেক দেশে প্রচুরভাবে খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি সস্তা, সুস্থ, এবং পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে পরিচিত আছে। গাজরে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, এবং আন্তর্জীবী আয়ুর বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজ থাকে।

৩। আলুঃ আলুতে ভিটামিন, খনিজ, আমিনো এসিড, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলি থাকে। এটি আমাদের দেহের প্রতিরক্ষা ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং পেটে ভরা ফেলতে সাহায্য করতে পারে।

আলু মুখ্যত আমিনো এসিড, ভিটামিন C, ভিটামিন B6, ফলেট, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, জিংক, ক্যালসিয়াম এবং আয়োডিনে ধারণ করে।

৪। মূলাঃ মূলা পৌষ্টিক এবং কম ক্যালোরি সহিত অনেক পুষ্টিকর উপাদানে ভরপূর আছে। এতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন C, ভিটামিন K, ফলিক এসিড, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, জিংক এবং আয়োডিন থাকে। এটি সজীব ও কোমর দুইটি অংশে খুবই পৌষ্টিক উপাদান রয়েছে।

৫। বেগুনঃ বেগুন অনেক প্রকারের রেসিপির অংশ হতে পারে এবং শীতকালে তাদের চাষা খুবই সহজ। বেগুন একটি প্রচুরভাবে ব্যবহৃত ফলপতি, যা বৈজ্ঞানিক নামে Solanum melongena।

এটি গোলাপবর্গীয় পরিবারের সদস্য এবং বিভিন্ন আকার এবং রঙে পাওয়া যায়। এটি প্রায়ই ভারত এবং এশিয়া উপমহাদেশে উদ্ভাবন হয়েছে, তবে এখন এটি বিশ্বব্যাপীতে চাষ করা হয়।

৬। ফুলকপিঃ ফুলকপি শীতকালে চাষা যায় এবং প্রস্তুতি প্রস্তুত করতে অনেক ভিন্ন সুযোগ রয়েছে।ফুলকপি, বৈজ্ঞানিক নামে Brassica oleracea var. botrytis, একটি সবজি যা গোবিন্দ মড়ল বর্তমানে একটি কুলের সদস্য হিসেবে পরিচিত।

এটি বিভিন্ন ধরনের ফুলকপির মধ্যে একটি বৈচিত্র্য থাকতে পারে, যেমন সাদা, কালো, বাদামী, লাল, এবং হালকা সবুজ। এটি বীজহীন একটি ফল এবং কোমরগুলি মিশ্রিত থাকে, যা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।

৭। সীলারিঃ সীলারি একটি আরোগ্যকর সবজি, যা শীতকালে চাষা যায় এবং তাদের জলাভূতে উপকারী হতে পারে। "সীলারি" সবজি বা "celery" ইংরেজিতে পরিচিত। এটি একটি সস্তা ও পুষ্টিকর সবজি হিসেবে পরিচিত আছে।

এটি মূলত পাতা ও ডাল ধারন করে এবং সালাদ, সুপ, যোগুর্ট, এবং বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি হার্ট হেলথ, ওজন নিয়ন্ত্রণ, ওয়াটার ব্যালান্স, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যগত উপকারের জন্য প্রশিক্ষিত হয়।

৮। পালংকপিঃ "পালংকপি" বা বাংলায় "পালং শাক" বলা হয় একটি সাধারণ সবজির নাম। এটি মূলত একটি শাকবিশেষ, যা লিফ ইন্ড বা রোজেট শেপের বাড়ি আছে। পালংকপি হারবারে খোদাই করতে ব্যবহৃত হয় এবং এটি সালাদ, সুপ, রোস্ট, বা ভাজির রূপে ব্যবহার করা হয়।

পালংকপি পৌষ্টিক এবং কম ক্যালোরি সহিত অনেক গুণগুণ ধারণ করে, এটি ফোলেট, ভিটামিন এ, সি, এবং ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজগুলির উৎস হিসেবে পরিচিত।

৯। পালংশাকঃ পালংশাক, বা বাংলায় "পালং শাক," একটি পুরাতাত্ত্বিক এবং পৌষ্টিক শাকবিশেষ। এটি বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচলিত এবং বংশবিশেষ কিছু সবজি প্রজাতির একটি। এর পাতা সমৃদ্ধির সাথে উদাহরণস্বরূপ লম্বা, সমাপ্ত এবং একত্রিত হয়ে থাকে।

পালংশাকের উপাদানগুলি শাকসমৃদ্ধি, ভিটামিন (ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ক), খনিজ (আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস) এবং অন্যান্য পৌষ্টিক উপাদানগুলি সহিত অনেকগুলি। এটি খুব সাধারণভাবে মুক্তিযোগ্য এবং বৃদ্ধি হয়ে থাকে, এবং এটি স্বাস্থ্যকর ও লো-ক্যালোরি সম্পন্ন শাকের হিসেবে পরিচিত।

১০। ফুলগোভীঃ ফুলগোভী চাষা সহজ এবং তার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। ফুলগোভী (PhulgoBi) কি এবং এটি কোনভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে তা আমার জ্ঞানে নেই, কারণ এটি কোনও নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বলার জন্য একটি সাধারিত শব্দ নয়।

আপনি যদি "ফুলগোভী" নামের কোনও বিশেষ বিষয় বা উপাদান সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাকে তার সংদর্ভে অধিক তথ্য দেওয়ার জন্য বলতে পারেন।

১১। লেটুসঃ লেটুস ভালোভাবে ঠান্ডা আবহাওয়ায় চাষা যায় এবং সালাডে ব্যবহৃত হতে পারে। লেটুস একটি পরিচিত পুষ্পজন্তু বা সবজি, যা মূলত একটি পাতাবিশিষ্ট সবজি হিসেবে পরিচিত। লেটুসকে গাছ হিসেবে উৎপাদন করা হয় এবং তার পাতাগুলি সাধারিতভাবে সালাদে বা অন্যান্য খাবারে ব্যবহৃত হয়।

লেটুসের মোষ্ট জনপ্রিয় রূপ হলো লেটুস সালাদ, যা মূখ্যভাবে তার কাচা পাতা, তাজা টমেটো, কিউকামবার, অলিভ অইল, সল্ট, এবং বিভিন্ন স্বাদুজাতী সসে তৈরি হয়।লেটুস একটি অত্যন্ত সুস্বাদু, পুষ্টিকর, এবং সাধারিতভাবে স্বাস্থ্যকর সবজি হিসেবে পরিচিত।

এটি বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল, এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান সহজেই অধিক করে থাকে। সাধারিতভাবে খেতে সেই কারণে এটি পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে জনপ্রিয় হয়েছে।আরো পড়ুনঃ কৃষি কাজে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার সুবিধা ও অসুবিধা

এই সবজিগুলি বৃষ্টি, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং মোহামারির দিনে চাষার জন্য ভালো। তাদের মাধ্যমে আপনি তাজা এবং সুস্বাদু সবজি প্রস্তুত করতে পারেন এবং শীতকালের বাজার থেকে নিজের উদ্যানে তৈরি করতে পারেন।

শীতকালীন সবজির বীজতলা তৈরি

শীতকালীন সবজির বীজতলা তৈরি করা একটি সুস্থ এবং অর্থকর পদক্ষেপ হতে পারে যেটি আপনার উদ্যানে তাজা এবং স্বাস্থ্যকর সবজি বাগান সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি সহজ প্রক্রিয়া এবং সাধারিত উপায়ে করা যায়।
  • বীজতলা পাটি বা ট্রেঃ শীতকালীন সবজির বীজতলা তৈরির জন্য একটি পাটি বা ট্রে যা জমিয়ে থাকতে সক্ষম হতে পারে।
  • মৃদু মাটিঃ মৃদু এবং সুস্থ মাটি ভূমির মাধ্যমে শীতকালীন সবজির বীজতলা তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ।
  • কম্পোস্ট বা খাদ্য বর্জ্যঃ শীতকালে একটি সুস্থ ও পৌষ্টিক বীজতলা তৈরি করতে আপনি কম্পোস্ট বা খাদ্য বর্জ্য ব্যবহার করতে পারেন।
  • জলাভূত এবং সোজা সারাভারঃ সবজির বীজতলা তৈরি করার জন্য একটি সোজা সারাভার যা সোয়ার অথবা অন্যান্য জলাভূত মধ্যে হতে পারে তার জন্য সুস্থ এবং শীতকালীন উপায়ে হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
বীজতলা তৈরির পদক্ষেপ-
  • মাটির উপর পোষণ দিনঃ প্রথমে, প্রয়োজনীয় মৃদু মাটি উপর পোষণ দিন এবং সত্যিকারে ভালো মাটি উপায়ে তৈরি করুন।
  • বীজ বপন করুনঃ বীজতলা পাটি বা ট্রেতে পোষণ দেওয়া এবং একটি স্ট্রেইট লাইনে বীজ বপন করুন। প্রতিটি বীজতলা একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে অন্যটি থেকে থাকতে পারে।
  • মোকাবিলা দিনঃ বীজতলা বপন করার পরে, এটি ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য আপনার উদ্যান তৈরি করতে দিন।
  • রোগ এবং কীটনাশক যোগ করুনঃ শীতকালে রোগ এবং কীটনাশক অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় বেশি দরকার হতে পারে, এই সময়ে তারা আপনার বীজতলা দ্রুত এবং সুস্থভাবে বড় হতে সাহায্য করতে পারে।
  • জল দিনঃ বীজতলা মোকাবিলা করার জন্য প্রাথমিক বিশেষ যত্ন নিন। এটি প্রথমে সত্তারিত ভাবে জল দিন এবং তারপরে সামান্য সামান্য জল দিয়ে মৃদু করুন।
আপনি প্রথম তিন চার সপ্তাহের মধ্যেই তাজা সবজি পাবেন। এটি ভালো খাদ্য তৈরি করার জন্য একটি অদ্ভুত উপায় এবং এটি আপনার বাগানে পৌষ্টিকতা এবং সুস্থতা যোগানোর একটি ভালো উপায়।

টবে শীতকালীন সবজি চাষ

টবে শীতকালীন সবজি চাষ করতে আপনার উপায় আছে, যা আপনি কি চান তা অনুযায়ী নির্ধারণ করতে পারে। এটি আপনার বাসা ও পছন্দ মৌসুমের সবজি অনুসারে হতে পারে। একটি টবে শীতকালীন সবজি চাষের প্রস্তুতি করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন-
  • টবের চয়নঃ একটি টব বা কনটেইনার চয়ন করুন যা অধিকতর প্লাস্টিক বা টেরাকোটার থাকতে পারে যাতে শীতকালীন সবজি তাপমাত্রা এবং ঠান্ডা আবহাওয়ায় ভালোভাবে উজ্জিত হতে পারে।
  • ভূমি তৈরি করুনঃ শীতকালে সবজি চাষ করার জন্য সুস্থ এবং ভালো দ্রাবণযুক্ত মাটি নিন। মিশ্রণে কম্পোস্ট অথবা গোবর যোগ করা হতে পারে যা ভূমির পৌষ্টিকতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
  • বীজ বপন করুনঃ আপনি যেগুলি সবজি চাষ করতে চান তাদের বীজ চয়ন করুন। বীজগুলি সাবধানে বীজতলা বা পটলতার মাধ্যমে বোনানো যেতে পারে।
  • মোকাবিলা দিনঃ বীজ বপনের পরে, মোকাবিলা দিন। এটি বীজতলা পৌষ্টিকতা এবং বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • আবহাওয়া মানিয়ে নিনঃ টবটি এমন একটি জায়গা থাকতে হবে যাতে শীতকালে আবহাওয়া এবং তাপমাত্রা যথারীতি নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে।
  • রোগ ও কীটনাশক প্রয়োজন হলে মোকাবিলা করুনঃ সবজি চাষের সময়, সবসময় রোগ এবং কীটনাশক একটি ভাল উপায়ে বিশ্রাম পেতে সাহায্য করতে পারে।
  • নিজের পৌষ্টিক সারাভার তৈরি করুনঃ শীতকালে সবজি চাষের জন্য একটি ভালো পৌষ্টিক সারাভার তৈরি করুন যাতে সবজির উচ্চ পৌষ্টিকতা থাকে।
এই উপায়ে, আপনি টবে শীতকালীন সবজি চাষ করতে পারেন এবং স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু প্রস্তুতি করতে পারেন।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় গ্রাহক আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি শীতকালীন সবজি বিষয়ক ধারণা পেয়েছেন। আশা করি আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে অবশ্যই আমাদের জানাতে ভুলবেন না।

আরো কিছু জানতে কমেন্টের মাধ্যমে বা সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url