কৃষি কাজে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার সুবিধা ও অসুবিধা - আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির নাম
আপনি কি আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি এবং উৎপাদন বৃদ্ধি সম্পর্কে খুজছেন কিন্তু কোথাও ঠিক মতো তথ্য পাচ্ছেন না। আসুন আজকের এই আর্টিকেলে আপনি কৃষি কাজে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার সুবিধা ও অসুবিধা সকল প্রকার ধারণা পাবেন। এবং খুব সহজে আপনি আধুনিক কৃষি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃআজকে কৃষি সম্পর্কে যে বিষয়ে জানতে পারবেন তা হল- কৃষি বলতে কি বুঝি, কৃষি ক্ষেত্র কয়টি, আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির নাম, কৃষি কাজে যন্ত্রপাতি কিভাবে ব্যবহার করবেন ও সুবিধা ও অসুবিধা, এবং কৃষি কাজে আপনি উৎপাদন কিভাবে বৃদ্ধি করবেন।
ভূমিকা
ফসল উৎপাদনের জন্য মানুষ নাঙ্গল, ময় এবং গরু দিয়ে চাষাবাদ করতো। কিন্তু বর্তমানে অনেক আধুনিক প্রযুক্তি আসার ফলে প্রায় সকল মানুষই আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে।
আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজে এবং কম খরচেই চাষাবাদ করা যায়। আজকের আরটিক্যাল থেকে আপনি অনেক সহজে সবকিছু ধারনা পাবেন। আশা করি আপনি আমাদের সাথেই থাকবেন।
কৃষি বলতে কি বুঝায়
আদিম যুগের মানুষ যখন ফসল আবাদ করে বিভিন্ন ফল বীজ সংগ্রহ করত এবং সেই বীজ থেকে আবার একইভাবে ফসল আবাদ করত। আর এভাবে যুগ যুগ থেকে চলে আসছে। প্রাকৃতিক সম্পদের আমরা সঠিক ব্যবহার করে বিভিন্ন ফসল যেমন-বিভিন্ন সবজি, ফলমূল, মধু ইত্যাদি বিজ্ঞানসম্মত একটি পদ্ধতি।
মানুষ জীবনধারণের জন্য জমিতে যে আবাদ চাষ করে সে জমির আবাদ চাষের কাজকেই কৃষি বলে । এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোন জমিতে ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন করা হয়।
কৃষি ক্ষেত্র কয়টি ও কি কি?
কৃষির বিভিন্ন উপাদান বা শাখা কে কৃষি ক্ষেত্র বা সেক্টর বলে।
বাংলাদেশের কৃষির ক্ষেত্র ৬ টি যথাঃ
- মাঠ ফসল
- উদ্যান ফসল
- মৎস্য
- পোলট্রি
- গবাদি পশু
- ও সামাজিক বনায়ন
বিশ্লেষণ করা হলোঃ
- মাঠ ফসলঃ যে সকল ফসল বিশাল মাঠে বড়, নিচু এবং মাঝারি উচু জমিতে বেরাবিহীন অবস্থায় পরিচর্যার মাধ্যমে যে চাষ করা হয় তাদেরকে মাঠ ফসল বলে। যেমন-ধান, পাট, কম, আখ ইত্যাদি।
- উদ্যান ফসলঃ যে ফসল উদ্যানের বেড়াযুক্ত অবস্থায় যত্ন সহকারে পরিচর্যা করার মাধ্যমে যে ফসল উৎপাদন হয় তাকেই উদ্যান ফসল বলে। যেমন-আম, কাঁঠাল, ফুলকপি, আদা ইত্যাদি।
- মৎস্যঃ অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ মাছ সহ মানুষের খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য অন্যান্য জলজ প্রাণী বা জীবকে মৎস্য বলে। যেমন-ইলিশ, রুই, কাতলা, চিংড়ি ইত্যাদি।
- পোলট্রিঃ যে সকল পাখি মানুষের আয়ত্তে গৃহে লালন-পালন হয়, বংশবৃদ্ধি করে, ডিম ও মাংস উৎপাদন করে, এবং মানুষের অর্থ উন্নয়নের ভূমিকা রাখে সেগুলোই পোলট্রি। যেমন-হাঁস, মুরগি কবুতর, কোয়েল ইত্যাদি
- গবাদি পশুঃ যে সকল পশু চিত্তবিনোদনে বা অর্থনীতিতে গুরুত্ব সম্পন্ন পশুকে গবাদি পশু বলে। গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ইত্যাদি।
- সামাজিক বনায়নঃ জনগণের কল্যাণের জন্য যে সকল রাস্তাঘাট, বাঁধ, বসতবাড়ি, বনজ সম্পদ বৃদ্ধি ইত্যাদি বনায়ন করা হয় তাকে সামাজিক বনায়ন বলে। যেমন-বসতবাড়ি বন, প্রাতিষ্ঠানিক বন, কৃষি বন, ও সরকবান ইত্যাদি।
আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি
আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ফলে কৃষকদের অনেক ভোগান্তি দূর হয়েছে। এ কৃষি প্রযুক্তি আমাদের সম্পদের সুরক্ষা, জ্বালানি এবং খাদ্য সরবরাহ করতে সুবিধা হয়েছে। আধুনিক কৃষি তথ্য কীটনাশক এবং বিভিন্ন সার প্রয়োগ করে ফসল খুব দ্রুত তার সাথে বৃদ্ধি পায়। এদেশে প্রায় ১৯৬০ দশকে এবং ১৯৭০ দশকে এ সকল আধুনিক যন্ত্র কৃষি কাজে ব্যবহারের কাজ শুরু হয়।
এ সকল যন্ত্র ব্যবহার করে কৃষকরা উচ্চ ফলন শস্য তৈরি করতে পেরেছে, বিভিন্ন খাদ্যের উপাদান বৃদ্ধি করতে পেরেছে এবং দরিদ্রতা হ্রাস পেয়েছে। অনেক বছর থেকে আমাদের দেশে প্রধানত কৃষি এলাকায় এ সকল যন্ত্রপাতির ব্যবহার আস্তে আস্তে বাড়তেছে।
আধুনিক কিছু প্রযুক্তি কৃষি খাতে অনেক অবদান রাখলেও অনেক দেশগুলোতে বিভিন্ন এলাকায় কৃষি ব্যবহারের এক ধরনের পরিবর্তন এনেছে। এ সকল আধুনিক যন্ত্রপাতি কিসুকরা বেশি ব্যবহার করার ফলে প্রযুক্তিগত নির্ভরের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যদি কৃষকের এই সকল প্রযুক্তি রক্ষণাবেক্ষণ এবং দক্ষতার অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে তাকে পরিষেবা প্রদানকারীর নির্ভরশীল হতে হবে।
আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির নাম
১। হারভেস্টারঃ ধান. গম এবং বার্লির মতো ফসল কাটার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
এমন একটি আধুনিক যন্ত্র যা ধান গম এবং বার্লির মত ফসল কাটতে পারে। এই যন্ত্রটি কম্বাইন হারভেস্টার ও খড় ওয়াকার নিয়ে গঠিত। প্রাথমিক যন্ত্রটি ফসল কাটার জন্য অনেক সময় ও শ্রমকে কমায় এবং ফসলে সর্বোচ্চ পরিমাণে ফলন পাবার জন্য এটি একটি যোগ্যতা ও সাশ্রয় উপায়।
২। ট্রাক্টরঃ লাঙ্গল চাষ ফসল কাটা উপকরণ পরিবহন এবং অন্যান্য খামারে কাজে ব্যবহৃত হয়
আধুনিক কৃষির কাছে যন্ত্রপাতির মধ্যে সবচেয়ে সেরা এবং বেশি ব্যবহারযোগ্য এটি হলো ট্রাক্টর। এই ডাক্তার দিয়ে চাষ ফসল কাটার উপকরণ পরিবহন কাজে ব্যবহার করা হয়। আরে ডাক্তারের বিভিন্ন রকম প্রযুক্তি যোগ করা যায় যেমন লাঙ্গল থেকে শুরু করে ফসল কাঁটা পর্যন্ত বীজ এবং অন্যান্য সরঞ্জাম এর মাধ্যমে কৃষি কাজ খুব দ্রুত শেষ করতে পারে।
৩। রিপারঃ এটি খুব সহজেই ফসল কাটতে পারে এবং কোন এক ঝুলিতে জড়ো করে একটা নির্দিষ্ট স্থানে রাখতে পারে
রিপার যন্ত্রটি একটি আধুনিক যন্ত্র যার মাধ্যমে সহজে ফসল কেটে একক বেগে ফসল সংগ্রহ করতে পারে। এই মেশিনটি চালানোর জন্য একজন মানুষ প্রয়োজন হয়। ফসল কাঠের সময় এটি মাটির ঠিক ১ থেকে ২ ইঞ্চি উপরে থেকে ফসল কাটে যার ফলে ফসলের মধ্যে কোন মাটি ঢুকতে পারে না।
এবং সব ফসল কাটার পরে এই মেশিন লিপিষ্ট একটি বেগে সংরক্ষণ করে রাখে। এবং এটি খুবই দ্রুত এবং দক্ষতা শহীদ ফসল কাটতে পারে। আমাদের কৃষি কাজের মধ্যে এটি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
৪। রাইস ট্রান্সপ্লান্টারঃ এটি মূলত ধানের গাছের কম বয়স্ক চারগুলিকে রোপনের জন্য ব্যবহার করে করা হয়ে থাকে।
রাইস ট্রান্সপ্লান্টার এটি মূলত ধান রোপনের ব্যবহার করা হয়। রাইস ট্রান্সপ্লান্টের এই মেশিনটি সাধারণত এশিয়া দেশগুলোতে অনেক দেখা যায়। বর্তমানে আমাদের দেশেও এটি প্রচলিত হচ্ছে এবং পুরো দেশে এটি ছড়িয়ে পড়বে।
এই মেশিনটি যে কোন ভূমিতে কাজ করতে সক্ষম এবং অন্যান্য ফসলেও এটি কাজ করতে পারে। রাইস ট্রান্সপ্লান্টার এ প্রযুক্তি খুব সহজে চারা রোপন করতে পারে এবং নির্ভুলভাবে চারা রোপন করে থাকে।
৫। হাইড্রোটিলার মেশিনঃ এটি মূলত আগাছা দূর করার যন্ত্র।
এই মেশিনটি মূলত আগাছা দমন করার জন্য এবং জমির বিভিন্ন জায়গার পরিষ্কার এবং রক্ষা করনে জন্য, সহজ করার জন্য এটি ডিজাইন করা হয়েছে। হাইড্রোটিলার মেশিনটি এটি হাইড্রোস্ট্যাটিক ড্রাইভ সিস্টেমে চলে এবং এতে আধুনিক ডিজাইন ও দক্ষতার সাথে অনুমতি দেয়।
এই মেশিনটি টার্ফের কোন ক্ষতি না করে দক্ষতার সাথে আগাছা অপসারণ করতে পারে। এবং এই মেশিনটি আমাদের কাজকে অনেক সহজ করে তোলে।
কৃষি কাজে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার সুবিধা ও অসুবিধা
১। সুবিধাঃ কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করার ফলে আমাদের সকলের কাজের সুবিধা অনেক বেড়ে গেছে। আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে আমাদের দেশে কৃষি খাতে অনেক ভালো প্রভাব ফেলেছে। যেমন-ট্রাক্টর, কম্বাইন, সেচ ব্যবস্থা ইত্যাদি আমাদের দেশে কৃষি কাজে উৎপাদন বাড়িয়েছে।
এই সকল যন্ত্রপাতি কৃষকের কাজকে অনেক দ্রুত এবং কার্যকার ভাবে সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করেছে। এবং কৃষি খাতে পরিশ্রমের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস পেয়েছে। এটি আমাদের খাদ্যর ফলনে বৃদ্ধি ও নিরাপত্তায় রাখে। আধুনিক যন্ত্রপাতি গুলো কৃষির ক্ষেত্রে তার সাথে অনেকটাই নির্ভুল করে। ফলে আপদ গুলো অনেক ভালো হয়।
আধুনিক যন্ত্র ব্যবহারের ফলে আমাদের জমিতে বিভিন্ন চাষাবাদ যেমন-ফসল কাটা, বীজ বপন, জমিতে পানি দেওয়া, এবং জমিতে চার্জ দেওয়া এগুলো অল্প সময়ের মধ্যে এবং কম লেভারের মাধ্যমে সম্পন্ন করা যাই। যদিও আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি আমাদের দেশে কৃষি খাতে অনেক সুবিধা রয়েছে এবং তবে এসব ব্যবহার কিছু অসুবিধা প্রভাব রয়েছে।
২। অসুবিধাঃ আমাদের দেশে আধুনিক কৃষি যন্ত্রে কিনা বা দেখে শুনে রাখার খরচ দেশের ছোটখাটো কৃষকের জন্য অনেক ব্যয়বহুল হতে পারে। এ সকল প্রযুক্তি আমাদের দেশে আনার ক্ষেত্রে এবং গ্রহণ করার ক্ষেত্রে অনেক বাধা সম্মুখীন হতে হয়।
ফলে ছোটখাটো কৃষকের ক্ষেত্রে এ সকল আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি হয়। এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও অনেক প্রকার খরচ যেমন জ্বালানি, খুচরা যন্ত্রাংশ, এবং এগুলো দেখাশোনা ও দক্ষতার অনেক প্রয়োজন হয়।কৃষকদের অনেক সময় সম্পদ এলাকায় অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে।
ও যার ফলে যন্ত্রপাতি ব্যবহারে অনেক বাধা মধ্য পড়তে পারে এবং উৎপাদনশীল কমে যেতে পারে।এবং আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার আমাদের পরিবেশের জন্য অনেক ক্ষতিকর হতে পারে। একটি উদাহরণ দিলে বুঝবেন যে ট্রাক্টর মাটির সংকোচন করতে পারে যার কারনে মাটির উর্বরতা কমে যায় এবং মাটির ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির ৫টি উপায়
- প্রথমত আমাদেরকে জমি বেছে নিতে হবে অর্থাৎ যে জমির মাটিতে আমরা যে রকম ফসল ভালো হয় আমরা সেই ধরনের ফসল সেখানে চাষ করব। প্রয়োজন হলে জমির মাটি গুনাগুন পরীক্ষা করে নিতে হবে।
- আমরা জমিতে ফসল ফলানোর আগে আমাদের অবশ্যই সে ফসলের জাত সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হবে। এবং উচ্চ মানের ফলনশীল ফসল চাষ করতে হবে।
- অবশ্যই আমাদের ভালো জাতের বীজ এবং ভালো চারা ব্যবহার করে ফসল ফলাতে হবে এবং আমাদেরকে অংকুরোদগম ক্ষমতা পরীক্ষা করে নেওয়া জরুরি।
- এবং অবশ্যই বিজ্ঞানসম্মত ও আদর্শ বীজ রোপন করতে হবে এবং সেই বীজের যত্ন নিতে হবে।
- সঠিক সময়ে আমাদের কে বিজ বপন করতে হবে ।
- অন্যান্য কিছু কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির উপায় জেনে নিন
- যারা রোপনের ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই দূরত্ব বজায় রেখে চারা রোপন করতে হবে। এবং প্রত্যেক গুশিতে দুই থেকে তিনটি সুস্থ মতো চারা রোপন করতে হবে।
- আমরা জানি যে সাধারণত চারা এক ইঞ্চি গভীরে লাগাইতে হয়। এবং যদি মাটি অনেক নরম হয় ও চারা যদি অনেক পুরাতন হয় তাহলে অবশ্যই ২ ইঞ্চি গভীরে পুততে হবে।
- চারা রোপন করার পূর্বে আমাদের জমিকে ভালোভাবে তৈরি করে নিতে হবে, এবং তারা কিভাবে অনেক গভীরভাবে চাষ করতে হবে। এবং জমিতে সমানভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
- আমাদের অবশ্যই পানি ঠিকমতো ব্যবহার করতে হবে এবং যদি বৃষ্টি পানি হয় অবশ্যই বৃষ্টি পানি আটকানোর জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। এতে জমিতে ছাড় ও জমির ধারণ ক্ষমতা অনেক ভাবে বৃদ্ধি পায়।
- আমাদের জমিতে সময় মত সঠিকভাবে সার দিতে হবে এবং সময় মত আগাছা দমন করতে হবে।
- এবং ফসল হবার পরে প্রথম দিক অবস্থায় পোকামাকড় দমন করতে হবে. এবং ইঁদুর ও পাখি থেকে ফসলকে বাঁচাতে হবে।
- ফসল করে উঠানোর পরে যেন কোনভাবেই ইঁদুর বা কোন পোকামাকড় নষ্ট না করতে পারে সেজন্য ভালো কোন স্থানে রাখতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকে এই আর্টিকেল থেকে অবশ্যই আপনি কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এবং কিভাবে আধুনিকভাবে কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় এই সকল ধারনাতে আপনি অবশ্যই উপকৃত হয়েছেন। যদি প্রকৃত হয়ে থাকেন অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করতে ভুলবেন না আপনি আমাদের সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url