৫ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানুন
আপনি কি ৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানেন? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকে
এই আর্টিকেল থেকে আপনি খুব সহজে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপএঃ আশা করি এই আর্টিকেল পুরোটা পড়বেন এবং আপনার ঈমানকে মজবুত করবেন।
আজকের বিষয়
- ৫ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত
- ফজরের নামাজের ১০টি ফজিলত
- যোহরের নামাজের ফজিলত
- আসর নামাজের ফজিলত
- মাগরিব নামাজের ফজিলত
- এশার নামাজের ফজিলত
৫ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত
নামাজ হলো ইসলামের মৌলিক ইবাদত। নামাজের মাধ্যমে বান্দারা আল্লাহর নৈকট অর্জন
করে। সৃষ্টিকর্তা ও মানুষের মধ্যকার সম্পর্কে আরো সুদৃগর্ভ হয়। এমনকি এই নামাজে
আল্লাহর বান্দাদের জন্য রেখেছেন অগণিত কল্যাণ ও উপকার।
৫ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত | |
---|---|
ওয়াক্ত | ফজিলত |
ফজর | চেহারার উজ্জলতা বৃদ্ধি পায় |
যোহর | রুজির বরকত বৃদ্ধি পায় |
আসর | শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায় |
মাগরিব | সন্তান-আদি ভালো কাজে লাগবে |
এশা | নিদ্রায় পরিতৃপ্তি আসবে |
”রাসূল (সাঃ) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার কাছ থেকে সর্বপ্রথম যে আমল হিসাব
নেওয়া হবে তা হলো নামাজ।’’ সুতরাং নামাজ সঠিক হয়ে থাকলে তার অন্যান্য আমলে সঠিক
বলে বিবেচনা করা হবে।
আর নামাজ ঠিক না হলে তার অন্যান্য সব আমল নিষ্ফল ও ব্যর্থ হবে। আল্লাহ তাআলার
পক্ষ থেকে এই উম্মতের জন্য সবচেয়ে বড় দান দৈনন্দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ।
ফজরের নামাজের ১০টি ফজিলত
”প্রিয় নবী (সাঃ) বলেন কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার নামাজের হিসাব হবে। যদি
নামাজ ঠিক হয় তবে তার সকল আমল সঠিক বিবেচিত হবে। আর যদি নামাজ বিনষ্ট হয় তবে
তার সকল আমলে বিনষ্ট বিবেচিত হবে।”
আরো পড়ুনঃ দ্রুত দোয়া কবুলের আমল
অন্যান্য নামাজে তুলনায় ফরজের নামাজের গুরুত্ব অনেক বেশি। কারণ যে সময় মানুষ
ঘুমে ব্যস্ত থাকে সেই সময়টাতে আরামের ঘুম ভেঙে সকাল সকাল উঠে নামাজ আদায় করার
সবার জন্য সহজ নয়। তাই ফজরের নামাজে জন্য উঠা এবং নামাজ আদায় করা প্রিয় নবী
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) অনেক সওয়াব ও মর্যাদার কথা ঘোষণা করেছেন।
- ফজরের নামাজে হাজির হওয়া ঈমানদারের পরিচয়
- ফজরের নামাজে হাজির হলে আল্লাহ তাআলা তার জিম্মাদারী নেই
- ফজরের নামাজ পড়লে ফেরেশতারা আল্লাহ তায়ালার কাছে সে ব্যক্তি জন্য সাক্ষ্য দেয়
- ফজরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করলে আল্লাহ তায়ালা সারারাত তাহাজ্জুদ নামাজের সাওয়াব দেয়
- ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়লে সে ব্যক্তিকে আল্লাহ তা'আলা কিয়ামতের দিন তাকে পরিপূর্ণ আলোর ব্যবস্থা করে দেবেন
- ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়লে আল্লাহ তায়ালার সাথে সাক্ষাৎ নসিব হবে, দিদার নসিব হবে
- ফজরের ও যোহরের নামাজ যে ব্যক্তি পড়বে নবী হযরত (সাঃ) বলেন, জাহান্নামের প্রবেশ সে ব্যক্তি করবে না
- কোন ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়লে নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর বরকতের ভাগীদার হবে
- ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামাজ পড়লে দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যবর্তী মালিক হওয়ার চাইতের শ্রেষ্ঠ সম্পদশালী সে ব্যক্তি হয়ে গেল
- ফজরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করলে আপনার মনটা নির্ভার হয়ে যাবে, পাতলা হয়ে যাবে এবং হাসিখুশি সারাদিন কাটবে
সুন্নত নামাজের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো- ফজরের দুই রাকাত সুন্নত। হাদিসের
ফজিলত বর্ণিত হয়েছে যা অন্য কোন সুন্নতে হয়নি। এক হাদীসে এসেছে, রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এরশাদ করেছেন, দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে তার
চেয়ে উত্তম। (মুসলিম, হাদিস: ৭২৫)।
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত- মহানবী (সাঃ) বলেছেন, শত্রুরা তোমাদের পেছনে
তাড়া করলেও তোমরা এই দুই রাকাত নামাজ কখনো ত্যাগ করোনা। (আবু দাউদ, হাদিস: ১২৫৮)
যোহরের নামাজের ফজিলত
সকল মুমিনদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের
মধ্যে জোহরের নামাজও অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
এমনকি হযরত জিব্রাঈল (আঃ)-এর ইমামতি রাসূল (সাঃ) সর্বপ্রথম যে নামাজ আদায়
করেছেন, তাহলে জোহরের নামাজ। অর্থাৎ মেরাজ থেকে ফিরে রাসূল (সাঃ) সর্বপ্রথম
জোহরের নামাজ আদায় করেছেন।
যেমন- হাদীস শরীফে এসেছে, হযরত আবু বারযা আসলামীকে (রাঃ) রাসূল (সাঃ)-এর নামাজের
সময় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে তিনি বললেন,” রাসুল (সাঃ) যোহরের নামাজ- জাকের
তোমরা প্রথম নামাজ বলে থাকো, সূর্যের ঢলে পড়লে আদায় করতেন।”এই হাদিস থেকে
যোহরের নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলতের বিষয়টি অনুধাবন করা যায়।
অন্য এক হাদীসে নবীজি (সাঃ) বলেছেন, ”যখন গরম বেড়ে যায় তখন তোমরা তা কমে এলে
যোহরের নামাজ আদায় করো। কেননা গরমের প্রচণ্ড তা জাহান্নামের উত্তাপের অংশ। ”(
বুখারি: ৫৩৬)।
হাদিসের বর্ণনায় এই নামাজের কষ্টের বিবরণ রয়েছে।
যেহেতু এই নামাজের সঙ্গে কষ্টের সম্পর্ক রয়েছে সুতরাং তা আদায়ের নেকির পরিমাণ
আল্লাহ বহু গুণের বৃদ্ধি করে দেবেন। এমনকি আল্লাহ তাআলা কোরআন মাজিদে বলেছেন,”
প্রকৃতপক্ষে কষ্টের সঙ্গে স্বস্তিও থাকে”(সূরা ইনশিরাহ: ৫)।
যোহরের ফরজ নামাজের পাশাপাশি জোহরের সুন্নত নামাজেরও যথেষ্ট গুরুত্ব ও ফজিলত
রয়েছে। সুন্নত নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলেছেন, কেয়ামতের দিন
বান্দার থেকে সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে। নামাজ পুরোপুরি আদায় করা
থাকলে ভালো কথা, অন্যথায় আল্লাহ তাআলা বলবেন,” দেখো আমার বান্দার কোন নফল নামাজ
আছে কিনা? নফল নামাজ থাকলে বলবেন, এ নফল নামাজ দ্বারা ফরজ নামাজ পূরণ করে দাও।”
যোহর নামাজের পরবর্তী সুন্নত নামাজ সম্পর্কে আয়েশা (রাঃ) বলেন,” রাসুল (সাঃ)
কখনোই জোহরের পূর্বে চার রাকাত সুন্নত ছাড়তেন না।”
রাসূল (সাঃ) বলেছেন, ”যে ব্যক্তি জোহরের ফরজের আগে চার রাকাত ও পরে দুই রাকাত
সুন্নত আদায় করে তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করা হয়।”
অন্য হাদীসে রাসূল (সাঃ) বলেছেন, ”যে ব্যক্তি নিয়মিত যোহরের নামাজের পূর্বে চার
রাকাত ও পরে চার রাকাত নামাজ আদায় করবে আল্লাহ তা'আলা তার উপর জাহান্নামের আগুন
হারাম করে দেবেন।”
জোহরের নামাজের ওয়াক্তঃ আমাদের মধ্যে অনেকই আছে যারা জোহরের নামাজের
ওয়াক্ত সম্পর্কে অবগত নয়। যখন সূর্য মধ্য আকাশ থেকে একটু পশ্চিম দিকে হেলে যায়
(অর্থাৎ,১২ তা থেকে) তখন যোহরের ওয়াক্ত শুরু হয়।
আর শেষ হয় কোন জিনিসের মূল ছায়া ব্যতীত তার ছায়া দ্বিগুণ হওয়া পর্যন্ত।
অর্থাৎ বিকেল ৩টা বা ৩.৩০ তিনটা পর্যন্ত। তবে জুমার নামাজ সবসময় প্রথম ওয়াক্তে
পড়া উত্তম।( আল বাহরুর রায়েক: ১/৪২৯)।
আসর নামাজের ফজিলত
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার ফরজ। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই নামাজ
মানুষের অশ্লীল ও মন্দ কাছ থেকে বিরত রাখে।” তাছাড়া নামাজের মত মানুষের জন্য
রয়েছে অসংখ্য ফজিলত ও উপকারিতা।
আবু মালিহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-এর যুদ্ধে আমরা বুবাইদাহ (রাঃ)-এর সঙ্গে
ছিলাম। দিনটি ছিল মেঘলা। তাই বুরাইদাহ (রাঃ) বলেন, তাড়াতাড়ি আসরের নামাজ আদায়
করে নাও। কারণ নবী (সাঃ) বলেছেন- “যে ব্যক্তি আসরের নামাজ ছেড়ে দেয়, তার আমল
বিনষ্ট হয়ে যায়।” (বুখারী, হাদিস : ৫৫৩)
আসরের নামাজের ফজিলত হলোঃ আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসূল
(সাঃ) বলেছেন, ফেরেশতারা মালা বদল করে তোমাদের মাঝে এসে থাকেন। একদল দিনে, এবং
একদল রাতে। আসর ও ফজরের সালাতের উভয় দল একত্র হয়। অতঃপর তোমাদের রাত যাপনকারী
দলটি উঠে যায়।
তখন আল্লাহ তাআলা তাদের জিজ্ঞাসা করেন, আমার বান্দাদের কোন অবস্থায় রেখে এলে?
অবশ্যই তিনি নিজেই এই বিষয়ে বেশি জানেন। উত্তরে তারা বলবে- আমরা আপনার বান্দাদের
সালাতে রেখে এসেছি। আর আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন তারা সালাত আদায়রত অবস্থায় ছিল।
(বুখারী, হাদিস : ৫৫৫)।
আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসূল (সাঃ) আরো বলেন, তোমাদের কেউ যদি সূর্যাস্তের
আগে আসরের নামাজে এক সিজদা পাই, তাহলে সে যেন সালাত পূরণ করে নেয়। আর যদি
সূর্যোদয়ের আগে ফজরের সালাতের এক সিজদা পায় তাহলে সে যেন সালাত পূরণ করে
নেয়।(বুখারী, হাদিস : ৫৫৬)
মাগরিব নামাজের ফজিলত
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে মাগরিবের নামাজ অন্যতম। সূর্য ডুবে গেলে মাগরিবের
নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়। আর পশ্চিম আকাশে দিগন্ত লালিমা শেষ হওয়া পর্যন্ত
মাগরিবের নামাজ পড়া যায়। তবে সূর্যাস্তের পর সময় নষ্ট না করে মাগরিবের নামাজ
পড়ে নেওয়া মুস্তাহাব।
হযরত সালমা (রাঃ) আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ”সূর্য পর্দার আড়ালে ঢাকা পড়ার
সঙ্গে সঙ্গে আমরা নবীজি (সাঃ) এর মসজিদে মাগরিবের নামাজের সালাত আদায় করতাম।”
অর্থাৎ যথা সম্ভব সূর্য ডুবার সঙ্গে সঙ্গে মাগরিবের নামাজ আদায় করাটা উত্তম।
মাগরিবের নামাজের গুরুত্ব এতই বেশি যে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”আপনি অধিক হারে
আপনার পালনকর্তাকে স্মরণ করুন। আর সকাল সন্ধ্যা তার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা
করুন।” তাফসির বিদরা বলেন, এই আয়াতে ফজর ও মাগরিবের নামাজের প্রতি গুরুত্ব করা
হয়েছে। কারণ এই দুটি সময় দিন ও রাত্রির পালা বদল ঘটে।
মাগরিবের নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিস শরীফের বর্ণিত হয়েছে- হযরত আবু হুরাইরা
(রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তি সকাল এবং সন্ধ্যায় নামাজ
আদায় করতে মসজিদে যায় এবং যতবার যায় আল্লাহ তাআলা ততবারই তার জন্য জান্নাতে
মধ্য মেহমানদারীর উপকরণ প্রস্তুত করেন।
মাগরিব নামাজের সুন্নতের অনেক ফজিলত রয়েছে। যে ব্যক্তি মাগরিবের পরে দুই রাকাত
সুন্নত নামাজ পড়বে, তার জন্য আল্লাহতালা একটি ঘর নির্মাণ করবেন। (সুবহানাল্লাহ)।
এশার নামাজের ফজিলত
মুসলমানদের ঈমান আনার পরে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া
হয়েছে। আর জামাতে নামাজ পড়ার সুন্নাতে মুয়াক্কাদা, আবার কেউ কেউ এটাকে ওয়াজিব
বলেছেন। হাদিস শরীফের জামায়াতের প্রতি বিশেষ ভাবে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে।
এক হাদিসে এসেছে, একা কি নামাজ পড়ার থেকে জামাতে নামাজ পড়া ২৭ গুণ বেশি মর্যাদা
রাখে। (বুখারীর, হাদিস: ৬৪৫/ মুসলিম, হাদিস: ৬৫০)।
এক নামাজে মহানবী (সাঃ) কিছু লোককে পেলেন না। তিনি বললেন, আমার ইচ্ছে হয় কাউকে
কাঠ খড়ি আনতে বলি, এরপর আজান দিতে বলি। তারপর কাউকে নামাজ পড়াতে বলি। অতঃপর
যারা জামাতে আসে না আমি তাদের কাছে যায় এবং কাঠ খড়ি জ্বালিয়ে তাদের সহ বাড়িঘর
পুড়িয়ে দি।” ( বুখারী, হাদিস: ৬৪৪ / মুসলিম, হাদিস: ৬৫১)।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্য ফজর ও এশার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। সাধারণত এই দুইটি
সময় পরিবারের সঙ্গে সময় কাটায় ও বিশ্রাম করে। ফলের জামাত দুটিতে অনেক অবহেলা ও
গাফলোতি হয়ে থাকে। এর জন্য হাদিসে এর প্রতি বিশেষ ভাবে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করা
হয়েছে।
হাদিসে এসেছে যে ব্যক্তি জামাতের সাথে এশার নামাজ পড়লো সে যেন অর্ধেক রাত
পর্যন্ত নামাজ আদায় করল। আর যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়ল সে পুরো
রাত নামাজ আদায় করলো। (মুসলিম :১০৯৬)।
লেখকের মন্তব্য
পরকালে জান্নাতে যেতে হলে আপনাকে এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ প্রতিদিন পড়তে হবে। এবং
আল্লাহর কাছে চাইতে হবে। বেশি বেশি করে আমল করুন এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন।
সকল আমলের চেয়ে বড় আমল হলো নামাজ।
যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে বা এই আর্টিকেল থেকে কোন কিছু বুঝতে না পারেন
তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে ভুলবেন না। আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে
রাখুন যেন নিত্য নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করার সাথে সাথে আপনার কাছে নোটিফিকেশন
যায়। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url