আধুনিক পদ্ধতিতে আলু চাষ করুন - আলু চাষের জমি তৈরি
প্রিয় গ্রাহক আজকের আর্টিকেল থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আলু চাষ কিভাবে করবেন এবং আলু
চাষের জন্য মাটির তৈরি থেকে শুরু করে কীটনাশক দেওয়া পর্যন্ত সকল তথ্য এখানে
রয়েছে। সেজন্য এই আর্টিকেল থেকে আপনি আধুনিক পদ্ধতিতে আলোচনা চাষ করুন।
আধুনিক পদ্ধতিতে আলু চাষ করুন
ভূমিকাঃ আলু একটি স্টার্চ, কন্দযুক্ত ফসল। "আলু" শব্দটি উদ্ভিদের পাশাপাশি
ভোজ্য কন্দকেও নির্দেশ করতে পারে। ধান, গম এবং ভুট্টার পরে আলু হল বিশ্বের
চতুর্থ বৃহত্তম খাদ্য শস্য।
আরো পড়ুনঃ সঠিক পদ্ধতিতে আঙ্গুর চাষ করুন
৪০০০ থেকে ৫০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে আধুনিক পেরু এবং বলিভিয়ার অঞ্চলে আলু
প্রথম গৃহপালিত হয়েছিল। 16 শতকে স্প্যানিশরা ইউরোপে তাদের পরিচয় করিয়ে
দেয়।
আজ, আলু বিশ্বের অনেক অংশে একটি প্রধান খাদ্য এবং আন্দিজের মানুষের খাদ্যে
বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে দীর্ঘ শীতের মাসগুলিতে আলু প্রায়শই খাদ্যের
একমাত্র উৎস।
বিশেষ উপদেশ
আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির ক্ষেত্রে জেনে রাখুন।
- বীজ বাছাইঃ উচ্চ গুণমানের আলু চাষ করতে উপযুক্ত জাতির বীজ বাছাই করুন। আপনি প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে আলু বীজ কিনতে পারেন।
- ভূমি বাছাই এবং তৈরিঃ অভ্যন্তরস্থ ও বাইরের খোলামেলা জমি বাছাই করুন এবং তারপরে সেই জমিতে আলু চাষ করুন। আলু চাষের জন্য যদি তৈরি বা উন্নত মিটির প্রয়োজন হয়, তাহলে তা যোগ করুন।
- আলু চাষের সময়কালঃ আলু চাষের উপযুক্ত সময়কাল বেছে নিন। প্রয়োজনে প্রজাতি অনুযায়ী এবং আপনার অঞ্চলের আবহাওয়া মনিটর করে দেখুন।
- খাদ্য পূর্বসূচিঃ আলু চাষের জন্য উপযুক্ত খাদ্য পূর্বসূচি বা মাটির স্তর পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজনে খাদ্য যোগ করুন।
- প্রস্তুতি ও চাষাবাদঃ বীজগুলি সোডিয়াম বাইকারবোনেট (বাইকার্ব) দিয়ে পূর্বসূচনা করুন এবং চাষাবাদ করার জন্য উপযুক্ত প্রস্তুতি করুন।
- সবুজ উদ্ভিদ নিয়মিত যাচাই করাঃ আলু গাছের সবুজ উদ্ভিদ নিয়মিত যাচাই করুন এবং প্রয়োজনে কীটনাশক বা সার ব্যবহার করুন।
- আপত্তির উপযুক্তিঃ প্রয়োজনে রোগ ও কীটনাশক ব্যবহার করুন এবং আপনার জমির স্বাস্থ্য সম্বন্ধে সতর্ক থাকুন।
- পানি পর্যাপ্তভাবে প্রদান করুনঃ আপনার আলু গাছগুলির জন্য প্রয়োজন মত পানি প্রদান করুন।
- এই সকল পদক্ষেপ অনুসরণ করলে আপনি সফলভাবে আধুনিক পদ্ধতিতে আলু চাষ করতে পারবেন।
আলুর বীজ উৎপাদন পদ্ধতি-
আলুর বীজ উৎপাদনের ক্ষেত্রে আমাদের অনেক খরচ বহন করতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা যে
কাজগুলো করি ভালো আলো গুলো বেছে নিয়ে হিম ঘরে বীজের জন্য রাখি।
আরো পড়ুনঃ আধুনিক পদ্ধতিতে আলু চাষ করুন
আপনিও আলু উৎপাদনের খরচ কমাতে ভালো আলু গুলো বেছে রেখে দিবেন যেন পরবর্তী সময়ে
সেই আলু দিয়ে বীজ তৈরি করতে পারেন। আপনি যেভাবে আলুর বিজোট বাজার করবেন-
- প্রথমের ভালো আলু বেছে নিন
- এবার পাত একটি পাত্রের মধ্যে মাটি দিয়ে দেন
- এরপরে এসে মাটির উপরে আলু গুলো বসিয়ে দেন
- আলুর উপরে আরো মাটি দিয়ে চাপা দিয়ে রাখুন
- এবং পানি দিয়ে দিন। আর মাটিগুলো অবশ্যই রসালো হতে হবে
- এবার সেই পাত্রটি ভালোভাবে কোন বস্তার মধ্যে বা পলিথিনের মধ্যে রেখে বেঁধে দিন
- এবার দুই থেকে তিন দিন অপেক্ষা করে দেখুন আলু থেকে কিছু অঙ্কুরিত হয়েছে কিনা।
- যদি অংকিত হয়ে যায় তাহলে আলু গুলো ভালোভাবে তুলে ফেলুন। আর না হলে ওইভাবে রেখে দেন
- এভাবে খুব সহজে আলুর বীজ উৎপাদন করতে পারবেন
বীজ শোধনঃ মনে রাখতে হবে যত
ভালো বীজ হবে ততই ভালো ফলন হবে। সেজন্য বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান থেকে বীর সংগ্রহ
করা উচিত।
- এক একর জমির জন্য ৬০০ কেজি বীজ প্রয়োজন হবে।
- এবার এই বীজগুলি একটি ধারণা কোন যন্ত্রের সাহায্যে ২৫ গ্রাম সাইজে কেটে নেবেন
- বীজ কাটতে কাটতে কোনো কারণে বীজ মধ্যে পচা বা ক্ষত আকৃতি দেখা গেলে সেই ব্রিজ বাদ দিতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রটিকে চত্রনাশক পানিতে ধুতে হবে।
- এবার ২১০ লিটার জলে ৫০০ গ্রাম মেঙ্ককোনাজেব মিশে শোধন পানি তৈরি করুন
- এবার সে পানিতে আলু গুলো কিছুক্ষণ চুবিয়ে রাখুন
- এভাবে খুব সহজে আলুর বীজ করতে পারবেন
বীজ বপনঃ অবশ্যই আপনাকে বীজ বপনের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে প্রতিটা সারি
থেকে সারি পর্যন্ত দূরত্ব হবে ৪৫ সেন্টিমিটার ( ১.৫ ফুট) এবং গাছ থেকে গাছের
দূরত্ব ১৫ সেমি থাকবে ( ৬ ইঞ্চি)।
সেচ ব্যবস্থাঃ আলো বসানোর পর কমপক্ষে ৭ থেকে ১০ দিন আগে হালকা সেচ দিতে
হবে। আলো বসানোর পর নিয়মিত সেচ দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আলু গাছের অঙ্কুরোদগম
ক্ষমতা বাড়ে।
আগাম আলু চাষের সময়-
আপনার জমিতে ভালো আলো চাষ করতে এবং সফলভাবে হচ্ছে ফলনশীল আলু পেতে অবশ্যই
সময়মতো আলো লাগাতে হবে। আপনি হয়তো চিন্তিত আছেন যে কখন আলো চাষ করলে ভালো
করবেন। চলুন জেনে নিন কোন সময় আলু চাষ করলে আপনি উচ্চ মানে ফসল ফলাতে পারবেন-
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সকলে একটি জিনিস ভুল করে নভেম্বরের আগে আলো লাগায়। মাথায়
রাখবেন নভেম্বরে আগে আলু লাগালে নভেম্বরে শেষের দিকে আলুর ফলন কমে যাবে।
এজন্য আপনি দক্ষিণাঞ্চলে ক্ষেত্রে অগ্রহায়ণ মাসে প্রথম সপ্তাহ থেকে অগ্রহায়ণ
মাসে দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত লাগাবেন। ইংরেজি তারিখ হিসেবে নভেম্বর মাসের মধ্য
থেকে নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত।
আলু চাষের জমি তৈরি-
আলু চাষের জন্য জমি তৈরি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ করে আপনি অগ্রিম
জাতের আলু গুলো চাষ করেন’ তাহলে অবশ্যই মনে রাখবেন জম তৈরি করার ক্ষেত্রে কোন
অবহেলা করবেন না।
জমির মাটির PH মান যদি ৬ থেকে ৬.৫ এর মধ্যে থাকে তাহলে সবচেয়ে ভালো হয়। আর
অবশ্যই আপনি আপনার জমির মাটি পরীক্ষা করিয়ে নিবেন।
আর যদি আপনার এই জমিতে আগে আলু চাষ করে থাকেন এবং এবং আলু ঢলে পড়া রোগের
সমস্যা হয়ে থাকে বা লক্ষ্য করা গেছে তাহলে আপনি কি করবেন বিঘা প্রতি ৩৩ শতকের
মাপে ২৫ কেজি চুন এবং ২ কেজি ব্লিচিং জমিতে দিয়ে জমি চাষ দিতে পারেন এবং
বৃষ্টি না হলে একবার শেষ দিতে পারেন তাহলে অনেক উপকার হবে।
এর ফলে জমির মধ্যে থাকা ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া এগুলো অনেকাংশে নষ্ট হয়ে যাবে।
আর আপনার আলুর চাষ পরবর্তী সময়ে সুরক্ষিত থাকবে এবং তিন বছরে কিছু হবে না। আর
তিন বছর আপনার এই পদ্ধতি ব্যবহার করবেন না।
সার এর প্রক্রিয়াঃ বিঘা পতি ৩৩ শতকের জন্য
- ১০০ কেজি জৈব সার
- ১ কেজি ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি
- ১ কেজি সিউডোমোনাস ফ্লুরোসেন্স
- ১.৫ কেজি VAM
এ সকল উপাদান জৈব সারের সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে এবং এটাকে একটি ছায়াযুক্ত
জায়গায় রেখে হালকা হালকা পানি ছিটিয়ে রাখবেন। যেন এগুলো ভেজা ভেজা থাকতে
পারে। এবং সে ছায়া যুক্ত স্থানে ৫ থেকে ৭ দিন রেখে দেবেন।
এবং এইগুলোর সাথে আপনি কি করবেন ১.৫ কেজি হারে VAM- Vesicular Arbuscula
Mycorrhiza যে সকল বায়ু ফার্টিলাইজার গুলো আছে যেমন-
- Ecomax-G
- TATA- Ralligold GR
- Mycore
- Laatu
এই ধরনের যে সকল বায়ু ফার্টিলাইজার গুলো আসছে এগুলো জৈব সার, সিউডোমোনাস
ফ্লুরোসেন্স, ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি এদের সাথে ১.৫ কেজি হারে মেশাবেন। এবং
ওইটাকে যেভাবে ছায়াতে রাখতে বললাম সেই ৫ থেকে ৭ দিন পরে জমিতে ছিটে দিবেন ভালো
করে।
আরো পড়ুনঃ টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
তারপর জমিতে ভালো হবে একটি চাষ দিয়ে এবং একটি শেষ দিয়ে দিবেন। আরো যদি
বিস্তারিত জানতে হয় তাহলে অবশ্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
আলু চাষে সার প্রয়োগ-
আলু চাষের জন্য জমিতে সার প্রয়োগের ক্ষেত্রে দুটি ভাবে ভাগ করতে পারেন যেমনঃ
জৈব সার, রাসায়নিক সার
- জৈব সারঃ যাদের ৪২ শতকে এক বিঘা হয় তাদের ক্ষেত্রে জমিতে অন্তর 2 ট্রাক্টর গোবর সার বা 2 ট্রলি গোবর সার দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এবং যাদের ৩৩ শতকে বিঘা আপনার অন্তত ১ ট্রাক্টর বা ট্রলি গোবর সার দিবেন।
- রাসায়নিক সারঃ প্রথমে একটি কথা বলতে চাই যে আপনি রাসায়নিক সার ব্যবহার ক্ষেত্রে অবশ্যই মাঠে পরিহার করে নিবেন। অতিরিক্ত সার ব্যবহারের ফলে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এজন্য অবশ্যই মাটির গুনাগুন পরীক্ষা করে নেবেন।
এখানে যদি আপনি ইউরিয়া এবং এন পি কে ১০:২৬:২৬ এবং যদি সিঙ্গেল সুপার ফসফেট
দিয়ে জমিটা তৈরি করেন তাহলে-৩৩ শতকের ক্ষেত্রে
- ইউরিয়া নিতে হবে 15 কেজি,
- ১০:২৬:২৬ -২৬ কেজি
- ফসফেট ৮৫ কেজি
এবং এখানে যদি আপনি ইউরিয়া, ফসফেট এবং পটাশিয়াম আলাদা আলাদা ব্যবহার করেন সে
ক্ষেত্রে-
- ইউরিয়া- ২০ কেজি
- এম ও পি- ১১ কেজি
- এস এস পি- ১২৫ কেজি
এছাড়া যদি আপনি ইউরিয়া, ডিএপি, পটাশ দিয়ে চাষ করেন সে ক্ষেত্রে-
- ইউরিয়া- ১৫ কেজি
- এম ও পি- ১১ কেজি
- ডি এ পি- ৪৪ কেজি
এ সকল নেমে আপনি সঠিক নিয়মে সার প্রয়োগ করতে পারবেন আর বুঝতে পারছেন কোন সার
কিভাবে কোন জমিতে দেবেন এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন। তারপরও আপনি অবশ্যই
বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করে জমি পরীক্ষা করে নেবেন এবং কি কি সার দেবেন
পরামর্শ নিবেন।
আলু চাষে কীটনাশক ব্যবহার-
আলুর গাছের বয়স যখন ১৭ থেকে ২০ দিন হবে। এ সময় একটি ছত্রক আক্রমণের কারণে আলু
গাছের পাতাগুলো প্রথমে কিনারা দিয়ে বাদামী দাগ হয় ও পরে ভেতরের দিকে ছড়িয়ে
পড়ে। তাছাড়া দাগগুলো বাড়তে থাকে আর পরে কালো কালো হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে আপনি কোন কীটনাশক ব্যবহারের ফলে এ সকল ছত্রাকের হাত থেকে আলুর গাছকে
রক্ষা করবেন। তাহলে চলুন জেনে নিন ছত্রাকের হাত থেকে আলুর গাছকে রক্ষা করতে যে
কীটনাশক ব্যবহার করবেন-
কীটনাশকঃ (১) ইন্ডোফিল এম - ৪৫। (২)বায়ার কোম্পানির ডায়াথন এম - ৪৫। এ সকল
ছত্রাকনাশক কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন। যেহেতু এ সকল ছত্রাক নাশকের মধ্যে
ম্যানকজেবের পরিমাণটা বেশি আছে।
- ইন্ডোফিল এম - ৪৫ঃ এটি একটি প্রতিষেধক গুণসম্পন্ন ডাইথো কার্বোমেট জাতীয় স্পর্শকীয় শত্রাকনাশক। এর প্রতি কেজিতে ৮০০ গ্রাম সক্রিয় উপাদান ম্যানকজেব আছে। এই ছত্রাকনাশক ইন্ড্রোফিল এম - ৪৫ প্রতি লিটার পানিতে ৩ গ্রাম হারে পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন প্রতি ৭ দিন পরপর।
- ডায়াথন এম - ৪৫ঃ এখানে ডায়াথন এম - ৪৫ উল্লেখ করা হয়েছে এই কীটনাশকটি ব্যবহার করতে হবে তা নয়’ বাজারের যেকোনো ছত্রাকনাশক কীটনাশক রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
আর কীটনাশক কেনার সময় আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে যে প্রতি কেজিতে ৮০০ গ্রাম
সক্রিয় উপাদান ম্যানকজেব আছে কিনা। যদি ম্যানকজেব থাকে তাহলে আপনি সেই কীটনাশক
আলোতে ব্যবহার করবেন।
আলুর গাছের গ্রোথ বানানোর জন্য আপনি কি কি ব্যবহার করবেন চলুন জেনে নিন-
- কুমুলাস ডি এফঃ এই কীটনাশকের মধ্যে ৮০% সালফার রয়েছে। আরে সালফারের স্প্রে করলে আলুর কাজ দূরত্ব তরতাজা হয় এবং গাছের শিকড় কথাতে অনেক বড় একটা ভূমিকা পালন করবে।
- নিয়মঃ এই সালফারটি প্রতি লিটারে পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে ৭ দিন পর পর আলুর গাছে স্প্রে করবেন।
গুটি পোকার আক্রমণ থেকে আপনার আলুর গাছকে বাচতে যে কীটনাশক ব্যবহার করবেন-
ক্লোরপাইরিফস গ্রুপের কীটনাশক যেমন-
- ডাসবান ২০ ইসিঃ এ কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে দুই মিলে হারে আলোর কাছে স্প্রে করতে হবে। তাহলে গুটিপকার হাত থেকে আপনার আলু গাছকে রক্ষা করতে পারবেন।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় গ্রাহক আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আলু চাষ কিভাবে করবেন এবং আলু চাষে মাটি তৈরি থেকে শুরু করে কীটনাশক দেওয়া পর্যন্ত সকল বিষয় জানতে পেরেছেন। আর্টিকেল থেকে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আপনার মতামত জানাবেন।
আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করে রাখুন যেন পরের আর্টিকেল পোস্ট করার সাথে সাথে আপনার কাছে নোটিফিকেশন যায়। আর যদি কোন কিছু বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url