মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয় - মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়

প্রিয় গ্রাহক আজকের আর্টিকেলে মুখের ভিতরে সাদা ঘা হলে করণীয় এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়াও কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয় এবং মুখে ঘা কিভাবে ভালো করবে এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়বেন।
মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয় - মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
পোস্ট সূচীপত্রঃ মুখের মধ্যে সাদা ঘা এই রোগটি আমাদের প্রায় মানুষের হয়ে থাকে। কেন এই রোগটি হয় তা কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা। মূলত এই রোগের বিষয়ে আমরা কথা বলবো এবং কিভাবে রোগ থেকে মুক্তি পাবেন সকল তথ্য এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন।

মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয়

আমরা অনেকেই মুখে ঘা কিংবা ক্ষত এ ধরনের সমস্যায় ভুগে থাকে। মুখে ঘা হওয়ার ফলে মুখের মধ্যে বিভিন্ন সময় যন্ত্রণা হয়ে থাকে। এই যন্ত্রণা অনেক বেশি এবং কম হয়ে থাকে অনেকের ক্ষেত্রে। মুখের ঘা কিংবা ক্ষত যাক যেটা ইংরেজিতে বলা হয়ে থাকে এপথাস আলসার (Aphthous ulcer)। মুখের ঘা মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে- (১) মেজর এপথাস আলসার এবং (২) মাইনর এপথাস আলসার।
মুখের ঘা সাধারণত হয়ে থাকে আমাদের ঠোঁটের ফাঁকে, আমাদের গালের মাংসের উপরে, জিহ্বাই বা
জিহ্বার গোরার দিকে মুখে ঘা হয়ে থাকে।

মুখের ঘা এর কারণ 
এখন জেনে নেয়া যাক মুখের ঘা কেন হয়। বিভিন্ন কারণের ফলে মুখের ঘা হতে পারে।
  • ভিটামিন সল্পতাঃ আমাদের শরীরের যদি কোন ধরনের ভিটামিনের অভাব হয়ে থাকে তাহলে আমাদের মুখে এ ধরনের ঘা হতে পারে।
  • হরমোনের তারতর্মঃ আমাদের শরীরের হরমোনের তারতর্মের কারণে এ ধরনের মুখের ঘা হয়ে থাকে। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিকের আগে এবং পরে হরমোনের একটা তারতর্ম ঘটে সেখান থেকেও এ ধরনের মুখের ঘা হতে পারে।
  • দুশ্চিন্তাঃ আমাদের অতিরিক্ত চিন্তা করার ফলে এ ধরনের মুখে ঘা হতে পারে। খেয়াল করে দেখবেন যখন পরীক্ষার সময় আসে তখন বেশিরভাগ মানুষের মুখে ঘা হয়ে থাকে কারণ তারা বেশি দুশ্চিন্তা করে। এ সময় অনেক দুশ্চিন্তা করার ফলে ট্রেসের কারণে আমাদের মুখে ঘা হয়ে থাকে।
  • ঘুম কম হয়ঃ যখন অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা ড্রেসের কারণে ঘুম কম হয় বা বিভিন্ন কারণে ঘুম কম হয়ে থাকে এজন্য আপনার মুখে ঘা হতে পারে।
  • আঘাতঃ আমরা সব প্রায় সকলেই সন্ধ্যাবাস সকালে ব্রাশ করে থাকি তো এই ব্রাশ করার ফলে মুখে আঘাত লাগার ফলে এ ধরনের ঘা হয়ে থাকে।
  • ধূমপানঃ যারা ধূমপান এবং প্রাণ যোদ্ধা খেয়ে থাকে তাদের মুখে সাদা ঘা হয়ে থাকে।
আসল কারণ ছাড়াও অনেকের একটি অভ্যাস থাকে ঠোঁট কামড়ানো। তো এই ঠোঁট কামড়ানোর ফলে আপনার মুখে ঘা হতে পারে। যখন অনেকে অযথা ঠোঁট কামরায় যার ফলে ওখানে ক্ষত সৃষ্টি হয় ফলে মুখে সাদা ঘা হয়।

মুখে ঘা হওয়ার আগে করণীয়
আপনার মুখে যদি সাদা ঘা হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি করবেন। কিভাবে আপনি আপনার মুখে সাদা ঘা ভালো করবেন বা কোন কোন কাজ করলে মুখে ঘা হবে না। চলো জেনে নেওয়া যাক কি করলে আপনার মুখে ঘা হবে না।
  • প্রথমে আপনাকে দুশ্চিন্তায় বাদ দিতে হবে
  • আপনার মাথা থেকে স্ট্রেস কমাতে হবে
  • আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে
  • রাতে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে
  • এছাড়া আপনাকে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে
  • সবুজ শাকসবজি পাশাপাশি পানি পান করতে হবে বেশি বেশি করে
এগুলো মেনে চললে আশা করি আপনার মুখে যে কোন ঘা বা এ ধরনের আলসার থেকে মুক্তি পাবেন। আশা করি ভিটামিন যুক্ত খাবার খাবেন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাবেন আর কখনোের দুশ্চিন্তা করবেন না তাহলে এ ধরনের ঘা আর হবে না।

মুখে ঘা হলে করণীয় 
যদি আপনার মুখে ঘা অলরেডি হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি করবেন বা কিভাবে আপনার মুখে ঘা ভালো করবেন আসুন জেনে নেওয়া যাক।

মুখের ঘাড় সাধারণত ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে অটোমেটিক ঠিক হয়ে যায়। আর যদি ৬ থেকে ৭ দিনের পরেও মুখের সাদা ঘা ঠিক না হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু কিছু চিকিৎসা নিতে হবে। যেমন-
মুখে সে ক্ষতস্থান কে পরিষ্কার করার জন্য একটি ভালো মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।

এবং হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করতে পারি যেন মুখের ঘা এর জায়গাটা ভালোভাবে পরিষ্কার হয়ে যায় । এছাড়া বাজারে অনেক রকম ঔষধ পাওয়া যায় ওষুধগুলো ব্যবহার করতে পারেন। ফলে চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে আপনার মুখের সাদাটা ভালো হয়ে যাবে।
এবং আপনার যদি চিকিৎসা নেওয়ার পরেও মুখের ঘা না কমে তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট মুখে শেখা পরীক্ষা করে নিতে হবে। ১৫ থেকে ২০ দিন পার হয়ে গেলে অবশ্য আপনাকে পরীক্ষা করে দেখতে হবে দিকে আসলে এপথাস আলসার না অন্য কোন ভাইরাস।

এর ফলে আপনার চিকিৎসা পুরোপুরি আলাদা হবে এজন্য অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে তখনই যাবেন যখন দেখবেন ১৫ থেকে ২০ দিন পার হয়ে গেছে তাও আপনার এই সমস্যা সমাধান হচ্ছে না। তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যাবেন এবং চিকিৎসা নেবেন।

কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়

বিশেষজ্ঞদের মতে ভিটামিন বি ১২ এবং জিংকের ঘাটতি কারণে মুখে ঘা হয়ে থাকে। সাধারণত মুখের মধ্যে যে ঘাঁটি হয়ে থাকে সেটা হলো অ্যাপথাস আলসার। এই ঘাটি আমাদের ঠোঁটে, জিহ্বা, গালের মাংসে ইত্যাদি জায়গায় হয়ে থাকে।
কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়
অ্যাপথাস আলসার এই ঘাটি মূলত সাদা হয়ে থাকে। আমাদের ঠোঁটের গোড়ায় বা গালের মাংসে বিভিন্ন জায়গায় এখানে দেখা দেয়। অ্যাপথাস আলসার এর কিছু কারণ রয়েছে যার ফলে আমাদের এই ঘা হয়ে থাকে। সেগুলো হলো-
  • অপুষ্টি
  • ভিটামিনের স্বল্পতা
  • মানসিক চাপ
  • মহিলাদের পিরিয়ড
  • মহিলাদের মেনোপজ
অ্যাপথাস আলসার এই ঘাঁটি মূলত ৭ থেকে ৮ দিন পরে নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়। যদি এই রোগটি ১৫ থেকে ২০ পার হয়ে যাওয়ার পরেও ভালো না হয় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে দেখাতে হবে। সে ক্ষেত্রে ডাক্তার কিছু ওষুধ দিবে এবং ওষুধের মাধ্যমে ভালো হয়ে যাবে।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়

আমাদের মুখে সাধারণত বেঁচে থাকে। কারণ সব সময় মুখের মধ্যে লালা আসতে থাকে। এই লালা মূলত আমাদের মুখের অনেক রকম উপকার করে থাকে যেমন- মুখ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে, ছোট ছোট খাদ্য কোন মুখ থেকে সরাতে সাহায্য করে, এবং যে সকল কারণে মুখে দুর্গন্ধ তৈরি হয় সেগুলোর সরাই।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
আর যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে মুখে লালা না থাকে তখন মুখ শুকানোর ফলে মুখে দুর্গন্ধ বের হয়। যেমন সকালে বেলা যখন ঘুম থেকে ওঠা হয় তখন আমাদের মুখে যে দুর্ঘটনাটা হয় শুধুমাত্র মুখ শুকিয়ে যাওয়ার ফলে। কারণ ঘুমের সময় খুব কম মুখের মধ্যে লালা আসে।
এখানে মূলত আমি সাতটি বিষয়ে বলব যে সাতটি বিষয়ে আপনি জানলে আপনার মুখে দুর্গন্ধ হ্রাস করতে পারবেন তো চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই সাতটি বিষয় সম্পর্কে।

মুখ শুকিয়ে যাওয়াঃ আপনার মুখ যেন শুখিয়ে না যায়, কি করলে আপনার মুখ শুকাবে না চলুন জেনে নেওয়া যাক-
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাবেন- শরীরে যদি পানি শূন্যতা হওয়ার কারণে মুখে লালা কমে যায়
  • অনেক বেশি চা, কফি ও সফট ড্রিংকস খাবেন না- এগুলো খাবার ফলে আপনার মুখ শুকিয়ে যেতে পারে।
  • এমন খাবার খেতে হবে যেগুলো বেশি বেশি করে চালাতে হয়- শশা, গাজর, আপেল ইত্যাদি চাবোনের ফলে মুখের লালা আসবে এবং আপনার মুখে গন্ধ হবে না
  • চুইংগাম চাবাইতে পারেন-চুইংগাম চাওনের ফলে আপনার মুখে লালা আসবে যার ফলে আপনার অনেক সাহায্য হতে পারে
অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাসঃ আপনারা যে সকল খাবার খাচ্ছেন এতে আপনাদের মুখে দুর্গন্ধ বৃদ্ধি করতে পারে। আপনি কি কি খাবার খাবেন এবং কোন খাবারের ফলে আপনার মুখে লালা হারিয়ে যায় এবং মুখে দুর্গন্ধ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যায়-
  • চিনি যুক্ত খাবার- যে সকল খাবার চিনি যুক্ত পানীয় এই সকল খাবার অবশ্যই খাওয়া যাবেনা। তিনি যুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকুন। কারণ আপনি যখন চিনি খান চিনির দানা যখন দাঁতের উপর লেগে থাকে তখন এই দানাগুলো হজম করাতে কাজে লেগে পরে অনেক ব্যাকটেরিয়া। এ সময় কিছু এসিড উৎপন্ন হচ্ছে দাঁতকে আক্রমণ করে। এভাবে বারবার দাঁতকে আক্রমণ করার ফলে ছোট ছোট গর্ত দেখা দেয় এবং এই ছোট গর্তে দুর্গন্ধ তৈরি করে আর জীবাণুগুলো লুকিয়ে থাকা জায়গা পেয়ে যায়। পরবর্তীতে বিরাজ করার ফলে এই জায়গাটা দুর্গন্ধ থেকে যায়।
  • অপুষ্টি- শরীরে বিভিন্ন পুষ্টির ঘাটটির কারণে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে। আর সুষমা খাবার আপনার শরীরকে সুস্থ রাখবে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূরে রাখবে। এজন্য আপনি কি কি খাচ্ছেন এগুলো । ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। বেশি বেশি করে ফলমূল খেতে হবে। যে ফলমূলের বেশি পুষ্টি সে ফলমূল খাবার অভ্যাস করুন।
অপরিষ্কার মুখগহ্বরঃ খাবার খাওয়ার পরে ভালোভাবে পরিষ্কার যদি না করেন তাহলে মুখের বিভিন্ন জায়গায় খাবার আটকে থাকে। যেমন- জিব্বার উপরে, দুই দাঁতের মাঝখানে, বাড়ির ভেতরে একটা জায়গায় খাবার আটকে থাকে। ফলে আমাদের মুখে থাকা যে জীবাণু সে জীবাণুগুলোর খাবার গুলো ভাঙতে থাকে ফলে সেখানে একটি কেমিক্যাল নিঃসরণ হয় যা থেকে আমাদের মুখে দুর্গন্ধ আসে।

এই দুর্গন্ধ দেখানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই মুখের মধ্যে খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। কিভাবে আপনি পরিষ্কার করবেন চলুন চারটি উপায়ে সম্পর্কে জেনে নিন।
  • প্রতিদিন দুইবার দাঁত পরিষ্কার- এইটা আমরা সকলেই জানি কিন্তু আমরা ঠিকমতো পরিষ্কার করি না। আপনাকে প্রতিবার অন্তত দুই মিনিট ধরে দাঁত মাজতে হবে। আর অবশ্যই দাঁত মাজার জন্য ফ্লোরাইড সমৃদ্ধ টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ ফ্লোরাইড দাঁতের ক্ষয়ক্ষাতে সাহায্য করে।
  • দুই দাঁতের মাঝখানে জায়গা পরিষ্কার- আমরা দাঁত তো পুরস্কার করি কিন্তু আমাদের দুই দাঁতের মাঝখানে যে ময়লা আবর্জনা বেদে থাকে এই ময়লা আবর্জনা পুরস্কার করি না। যার ফলে আমাদের দাঁতে গন্ধ হয়। এজন্য অবশ্যই দাঁতের ফাঁকে করা জায়গাগুলো খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। এ সকল জায়গায় পরীক্ষা করার জন্য ডেন্টাল ফল্ট কিনে ব্যবহার করতে পারেন। এটি মূলত একটি সুতার মত।
যে বিষয়গুলো বলা হলো যে প্রতিদিন দুইবার দাঁত মাজবেন এবং তাদের মাঝে এখানে ফাঁকা গুলো পরিষ্কার করবেন এগুলো অবশ্যই নিয়মিত করবেন। তাহলে আপনার মুখে বেশিরভাগ সময় দুর্গন্ধ হবে না।

যদিও তারপরে মুখে গন্ধ হয় তারপরও বাড়তি দুইটা কাজ করতে পারে সেটা হলো- জিহ্বা পরিষ্কার করা, ও মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করা। দোকানে আপনি খুব সহজেই ৭০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে কিনতে পারবেন যার মাধ্যমে আপনি যেভাবে পরিষ্কার করতে পারবেন।

  • ধূমপান, জর্দা, গুল- ধূমপান বা জর্দা আমাদের শরীরে অনেক ধরনের ক্ষতি করার পাশাপাশি আমাদের মুখে দুর্গন্ধ তৈরি করতে পারে। তামাক মুখটা শুকনো করে ফেলে এবং ধূমপান করার ফলে মাড়িতে রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এবং সেই রোগ থেকে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।
আপনি ধূমপান করে থাকলে অবশ্যই ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ ধূমপান আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। খালি চোখে না দেখতে পেলেও আপনার শরীরকে শেষ করে দিবে। এজন্য ধূমপান থেকে দূরে থাকুন।

মুখের ভেতরের রোগঃ আপনার মুখের মধ্যে যদি কোন রোগ থাকে যেমন দাঁতে ক্ষয়, মাড়িতে বিভিন্ন রোগ, যে কারণে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে। আর মুখের দুর্গন্ধের মধ্যে মাড়ির রোগটি সবচেয়ে ভয়াবহ।

মারতে রোগ হওয়ার ফলে আপনি বুঝতে পারবেন না এবং ওখানে ঠিকভাবে পুরস্কার করা হয় না যার ফলে ওখান থেকে অনেক দুর্গন্ধ বের হয়। এছাড়াও মারতের ঘর ফলে পরবর্তী সময়ে মাটির দাঁতগুলো পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এজন্য অবশ্যই একজন ভালো প্রফেশন ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন এবং তার পরীক্ষা করবেন। এবং নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করবেন। যেন মুখে দুর্গ পাশাপাশি মারতে কোন প্রকার রোগ না হয়।

লেখক এর মন্তব্য

আজকে মূলত যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন। মুখের সাদা ঘা হলে কি করবেন এবং সাদা ঘা হওয়ার আগে কি কি করণীয় এ সকল অবশ্যই মেনে চলবেন।

এমন আরো নতুন তথ্য পেতে অবশ্য আমাদের ওয়েব সাইটটি ফলো করে রাখুন। আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন আর আপনার মতামত কমিটির মাধ্যমে জানান। আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

A2Z ফিউচারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url